তৈলচিত্রের ভূত
৩৮. নগেনের মামার লাইব্রেরির অবস্থা কেমন ছিল?
ক. অদরকারি বইয়ে ভরা
খ. আবর্জনায় ভরা
গ. আলমারিতে ভরা
ঘ. চেয়ার–টেবিলে ভরা
৩৯. ‘প্রেতাত্মা’ মানে কী?
ক. ভ্রান্ত্রি খ. ভূতের আত্মা
গ. ভূত ঘ. ভূতের ছায়া
৪০. ‘মরলে তো মানুষ সব জানতে পারে’—এটা কার উক্তি?
ক. ডাক্তারের খ. মামার
গ. নগেনের ঘ. দাদামশায়ের
৪১. নগেনের মামা কেমন প্রকৃতির লোক ছিলেন?
ক. অসাধু খ. কপট
গ. লোভী ঘ. কৃপণ
৪২. দেয়ালে কয়টি তৈলচিত্র ছিল?
ক. ২টি খ. ৩টি
গ. ৪টি ঘ. ৫টি
৪৩. তৈলচিত্র কখন ধাক্কা দিত না?
ক. আলো জ্বালালে খ. অন্ধকারে
গ. রাতের আঁধারে ঘ. সব সময়
৪৪. নগেনের কথা বলার ভঙ্গি পর্যন্ত খাপছাড়া হয়ে গেছে কেন?
ক. ওষুধ খেয়ে খ. ভয় পেয়ে
গ. তাড়া খেয়ে ঘ. মার খেয়ে
৪৫. ‘তৈলচিত্র থেকে কী যেন তার মধ্যে প্রবেশ করে ভেতর থেকে তাকে কাঁপিয়ে তুলছে’—জিনিসটি কী?
ক. বিদ্যুৎ খ. অ্যাসিড
গ. ভূত–প্রেত ঘ. অশরীরী আত্মা
৪৬. নগেনের গুরুতর কিছু হয়েছে, পরাশর ডাক্তার তা কীভাবে বুঝতে পারলেন?
ক. নগেনের কথায়
খ. নগেনের চাহনিতে
গ. নগেনের শারীরিক পরিস্থিতি দেখে
ঘ. নগেনের মানসিক পরিস্থিতি দেখে
৪৭. দিনের বেলায় তৈলচিত্র নিস্তেজ হয়ে থাকে কেন?
ক. দিনে প্রেতাত্মা থাকে না
খ. দিনে বিদ্যুৎ থাকে না
গ. দিনে মেইন সুইচ অফ থাকে
ঘ. দিনে রুপার ফ্রেম দিয়ে বিুদ্যৎ প্রবাহিত হয় না
৪৮. মামার তৈলচিত্রের প্রতি নগেনের হঠাৎ ভক্তিশ্রদ্ধা বেড়ে যাওয়ার কারণ কী?
ক. মোটা অঙ্কের টাকা পেয়ে
খ. মামার শাসন থেকে মুক্তি পেয়ে
গ. তৈলচিত্রটি সুন্দর বলে
ঘ. মামার উদার মনের পরিচয় পেয়ে
৪৯. নগেনের বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার মূল কারণ-
ক. রুপার ফ্রেমে হাত দেওয়া
খ. তামার তারে হাত দেওয়া
গ. তারের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন
ঘ. শরীরের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন
৫০. মানুষের মধ্যে অনুতাপ কেন হয়?
ক. অন্যের ভুলকর্মের জন্য
খ. নিজের ভুলকর্মের জন্য
গ. শ্রদ্ধাভক্তির জন্য
ঘ. অর্থ-সম্পত্তির জন্য
৫১. ‘চমকপ্রদ অবিশ্বাস্য কাহিনি’-কিসের?
ক. নগেনের ভূতে পাওয়া
খ. নগেনের গল্প বলা
গ. লেখকের গল্প বলা
ঘ. মামার গল্প বলা
সঠিক উত্তর
তৈলচিত্রের ভূত: ৩৮. ক ৩৯. গ ৪০. গ ৪১. ঘ
৪২. খ ৪৩. ক ৪৪. খ ৪৫. ক ৪৬. গ ৪৭. গ
৪৮. ঘ ৪৯. ঘ ৫০. খ ৫১. ক
বাকি অংশ ছাপা হবে আগামীকাল
মো. সুজাউদ দৌলা, সহকারী অধ্যাপক
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা