অল্প স্বল্প গল্প

দারশিল সাফারি
দারশিল সাফারি

পরিচালক দারশিল
দারশিল সাফারিকে মনে আছে? ওই যে তারে জমিন পার ছবির সেই ছেলেটি। শুনলে চমকে যাবেন, সেই দারশিল এখন আর ‘ছেলে’ নেই। ‘সে’ না বলে ‘তিনি’ও বলতে হচ্ছে। দারশিল যে এখন ১৭ বছরের তরুণ! বলিউডে দুর্দান্ত অভিষেক হলেও অভিনেতা হিসেবে পরে তেমন একটা সুনাম কুড়াতে পারেননি। দারশিল এখন মন দিচ্ছেন পরিচালনায়। সাউথ মুম্বাই কলেজের ছাত্র দারশিল এরই মধ্যে কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিও বানিয়েছেন। ‘অভিনয় সব সময়ই আমার নেশা হয়েই থাকবে। তবে আমি রাজকুমার হিরানির মতো পরিচালকের সহকারী হিসেবেও কাজ করতে চাই’—বলেছেন তিনি। আরেকটা জিনিস মনে করিয়ে দিয়েছেন তিনি সবাইকে, ‘আমি এখন বড় হয়েছি। তাই এখন আর কোনো বাচ্চার চরিত্রে অভিনয় করতে পারব না।’
মেরিলিন ‘কারদাশিয়ান’ মনরো!

কিম কারদাশিয়ান
কিম কারদাশিয়ান


কিম কারদাশিয়ান নাকি এ যুগের মেরিলিন মনরো! সেই অর্থে কিছুই না করে মুফতে তারকা বনে যাওয়া কারদাশিয়ানের ওপর এমনিতেই যাদের অনেক রাগ, সেই তারা তাঁকে মনরোর সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে শুনেই রেগে যাবেন না। কারণ এই তুলনাটা আর কেউ নয়, কারদাশিয়ানের হূৎপিণ্ড কানইয়ে ওয়েস্টই করছেন। নিজের জানের টুকরোকে কেউ আকাশের চাঁদের সঙ্গে তুলনা করুক কিংবা মনরোর সঙ্গে, অন্যের আপত্তি করার সুযোগ নেই। কিন্তু ওয়েস্ট রীতিমতো যুক্তি দিয়ে সেটা প্রমাণের চেষ্টাও করলেন এই বলে, ‘দুজনের মধ্যে সবচেয়ে বড় মিল, মনরোর মতো কিমও বিতর্কের কেন্দ্রে থাকে। মনরো বিতর্কিত ছিলেন। কিমও বিতর্কিত।’ বেশ ধেড়ে যুক্তি বটে! কিন্তু ওয়েস্ট এখানেই থামেননি। কারদাশিয়ান যদি মনরো হয়, তিনি তবে কী? সেটা বোঝাতে গিয়ে বলেছেন, তিনি নাকি একাধারে ওয়াল্ট ডিজনি, মিকেলঅ্যাঞ্জেলো, স্টিভ জবস!
গোয়েন্দাগিরি

জেনিফার গারনার
জেনিফার গারনার


স্বামীকে চোখে চোখে রাখা সব স্ত্রীর অবশ্য কর্তব্য। বিশেষ করে স্বামীটি যদি হন সুদর্শন, হলিউডের নামকরা অভিনেতা ও হালের সুপ্রশংসিত পরিচালক, তাঁর পেছনে গোয়েন্দাও লাগিয়ে রাখা যায়। এই কাজই নাকি করেছিলেন জেনিফার গারনার। অবশ্য পেশাদার গোয়েন্দা দিয়ে নয়, তিনি বান্ধবী নিল প্যাট্রিক হ্যারিসকে অনুরোধ করেছিলেন গন গার্ল-এর শুটিং চলার সময় বেন অ্যাফ্লেকের ওপর যেন নজরদারি করেন! গন গার্ল-এ অ্যাফ্লেকের সহশিল্পী এমিলি রাটাজকোস্কিকে নিয়েই নাকি ভয় গারনারের। সুন্দরীদের প্রতি অ্যাফ্লেকের বিশেষ দুর্বলতার খবর জানেন বলেই নাকি এই বাড়তি সতর্কতা!
সালমানের নেশা

সালমান খান
সালমান খান


সালমান খানের নেশা? কেন, একের পর এক সুন্দরী নারীর সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করে চলা। না, শুধু এই নেশা নিয়ে কথা হচ্ছে না। পঞ্চাশের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা সালমান নাকি এখন চায়ের নেশায় আসক্ত। তবে যেনতেন চা নয়। তিনি পান করছেন গ্রিন টি। চিরসবুজ তারুণ্য ধরে রাখতেই নাকি এই সবুজ চায়ের আসক্তি। আগে একসময় দেদারসে ডায়েট কোক পান করতেন। তবে এখন যখনই গলা ভিজিয়ে নিতে চান, সালমানের জন্য নাকি প্রস্তুত থাকে গ্রিন টি। শুধু সেটেই নয়, শুটিংয়ের বাইরে অন্যান্য সময়েও নাকি এই চা সঙ্গে রাখেন সালমান। এতটাই মজেছেন গ্রিন টির নেশায়।
 রা. হা.
সূত্র: আইএএনএস, এএনআই, টিএনএন, পিটিআই