অল্প স্বল্প গল্প

জুলিয়া রবার্টস ও তাঁর তিন সন্তান
জুলিয়া রবার্টস ও তাঁর তিন সন্তান

প্রেরণার উৎস

সন্তানের জন্য বাবা বা মা হয়ে ওঠেন প্রেরণার উৎস। কিন্তু সন্তানের কাছ থেকেও কি প্রেরণা খুঁজে নেওয়া যায় না? অবশ্যই যায়। জুলিয়া রবার্টস যেমন। ৪৫ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী জানালেন, প্রায়ই প্রেরণা খুঁজতে তিনি তাঁর মেয়ের কাছে হাত পাতেন। স্বামী ড্যানি মডার আর তাঁর তিন সন্তান। আট বছর বয়সী যমজ কন্যা হ্যাজেল আর ফিন। পাঁচ বছর বয়সী প্রু হেনরি। এর মধ্যে হ্যাজেলের সঙ্গেই বেশি জমে রবার্টসের। হ্যাজেলই অনুপ্রেরণার জোগান দেয় তার মাকে, ‘আমার এই মেয়ে আমার প্রেরণার অন্তহীন উৎস। আমজনতার মতামতে যে নিজেকে প্রভাবিত হতে দেয় না। সে তার নিজস্ব ব্যক্তিত্বটা গড়ে তুলেছে সব দিক দিয়ে, প্রেমময়ী, নাছোড় ও প্রাণোচ্ছল। এই পৃথিবী তার জন্য আনন্দে পরিপূর্ণ, মুক্ত আকাশ এবং একটি বিস্ময় তার জন্য।’

কানে তুলো

গুজুবে সাংবাদিকদের সবচেয়ে ‘কাছের মানুষ’ তিনি। প্রিয় পাত্রী তো বটেই। তিনি না থাকলে গুজুবে সাংবাদিকেরা তো মাঠেই মারা যেতেন অনাহারে। তিনি আছেন বলেই আছে খবর। আর খবর আছে বলেই বেঁচেবর্তে আছেন ট্যাবলয়েডের সাংবাদিকেরা। অবশ্য খবর না বলে বেখবর বলাই ভালো। কিম কারদাশিয়ানকে নিয়ে ভালো খবর পত্রিকার আকাশে উদিত হয় হ্যালির ধূমকেতুর মতো। তাঁকে নিয়ে এত গুজব-গুঞ্জনের পরও নাকি এসবের থোড়াই কেয়ার করেন কারদাশিয়ান। তাঁকে এবং প্রেমিক কানইয়ে ওয়েস্টকে নিয়ে যেসব নেতিবাচক খবর বা মন্তব্য ছাপা হয়, সেসব যে কানেই তোলেন না। এখন সমালোচনা চলছে সন্তানসম্ভবা হওয়ার পরেও আগের মতো বেপরোয়া জীবন যাপন করায়। পিঠে কুলো বাঁধা আর কানে তুলো গুঁজে দেওয়া কারদাশিয়ানের বক্তব্য, ‘আমি শুধু ভাবি, আপনি যেন নেতিবাচক ব্যাপারগুলো দিয়ে আপনার চারপাশে ঘিরে ফেলবেন, যখন এর কোনো দরকার নেই। আমি অবশ্যই নির্দিষ্ট কিছু জিনিস এড়িয়ে চলি, নানা ধরনের মন্তব্য যেমন। এগুলোর কোনো মূল্য নেই আমার কাছে।’

কিম কারদাশিয়ান
কিম কারদাশিয়ান