ঢাকায় পিয়ার্স ব্রসন্যানের ছবি

‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্যে পিয়ার্স ব্রসন্যান ও ডেভ বাতিস্তা
‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্যে পিয়ার্স ব্রসন্যান ও ডেভ বাতিস্তা

পিয়ার্স ব্রসন্যানের নাম উচ্চারণ হলে প্রথমেই সামনে চলে আসে ‘জেমস বন্ড’ চরিত্রটি। আসবে না কেন! ১৯৯৫ থেকে ২০০২ পর্যন্ত জেমস বন্ড সিরিজের চারটি ছবিতে ‘জেমস বন্ড’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি—‘গোল্ডেন আই’ (১৯৯৫), ‘টুমরো নেভার ডাইজ’ (১৯৯৭), ‘দ্য ওয়ার্ল্ড ইজ নট এনাফ’ (১৯৯৯) এবং ‘ডাই অ্যানাদার ডে’ (২০০২)। এই চারটি ছবিই দারুণ ব্যবসা সফল হয়। আর এই সাফল্যের মূল নায়ক ছিলেন পিয়ার্স ব্রসন্যান। হার্টথ্রব ইমেজ, দুর্দান্ত অ্যাকশন—সব মিলিয়ে যে অনবদ্য পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন তিনি, তাতে দর্শকের মানসপটে চিরস্থায়ী হয়ে গেছেন।

‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্য
‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্য

‘জেমস বন্ড’ চরিত্রে অভিনয় করা অন্যতম সেরা একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয় পিয়ার্স ব্রসন্যানকে। ‘বন্ড সিরিজ’ থেকে বিদায় নিয়েছেন, তবে হলিউড থেকে সরে যাননি। একের পর এক ছবিতে অভিনয় করছেন এই আইরিশ অভিনেতা। সর্বশেষ তাঁকে দেখা গেছে গত জুলাই মাসে মুক্তি পাওয়া ‘মাম্মা মিয়া’ ছবিতে। দুই মাস না পেরোতেই নতুন ছবি নিয়ে আবার দর্শকদের সামনে এসেছেন। তাঁর এবারের ছবি ‘ফাইনাল স্কোর’।

‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্যে পিয়ার্স ব্রসন্যান ও ডেভ বাতিস্তা
‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্যে পিয়ার্স ব্রসন্যান ও ডেভ বাতিস্তা

স্কট ম্যান পরিচালিত ‘ফাইনাল স্কোর’ ছবিটি অ্যাকশন ধাঁচের। ছবিটি যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে মুক্তি পেয়েছে গত ৭ সেপ্টেম্বর। ছবিতে পিয়ার্স ব্রসন্যান ছাড়া আরও আছেন রেসলিং তারকা ডেভ বাতিস্তা। আজ শুক্রবার ছবিটি ঢাকার স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পেয়েছে।

‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্য
‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির দৃশ্য

মাঠে ফুটবল খেলা যখন চলছিল, তখন অস্ত্রধারীরা স্টেডিয়ামে আক্রমণ করে। গ্যালারিতে থাকা ৩৫ হাজার দর্শকের প্রাণ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ নেয় প্রাক্তন সেনা সদস্য মাইকেল নক্স। তিনি পারবেন এই চ্যালেঞ্জ উতরে যেতে! শ্বাসরুদ্ধকর ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় ‘ফাইনাল স্কোর’ ছবির কাহিনি। দুই কোটি ডলার ব্যয়ে তৈরি হয়েছে ১০৪ মিনিটের ছবিটি।