মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা ও সম্প্রীতি উৎসব

বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা ও সম্প্রীতি উৎসবে অতিথিরা। জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তন, ১১ নভেম্বর। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা ও সম্প্রীতি উৎসবে অতিথিরা। জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তন, ১১ নভেম্বর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সুবর্ণজয়ন্তী পালনের জন্য ৫০টি কার্যক্রম হাতে নেয় মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্ট। রোববার বিকেল তিনটায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তননে অনুষ্ঠিত হয় মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা ও সম্প্রীতি উৎসব।

উৎসবে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ৫০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা পদক ও উত্তরীয় প্রদান করা হয়। ইউরোপের মধ্যে প্রথম দেশ হিসেবে পোল্যান্ড প্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। অনুষ্ঠানে পোল্যান্ড দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত এইচ ই অ্যাডাম বুরাকোওয়াস্কি উপস্থিত ছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. আবুল আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, বিশেষ অতিথি সাবেক সচিব রশিদুল ইসলাম। এ ছাড়া পোল্যান্ডের দূতাবাসের অবৈতনিক দূত রাশেদুর রহমান, নবম সেক্টরের সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন (অব.) মাহফুজ আলম, সাবেক সচিব ও প্রধান তথ্য কমিশনার কবি আজিজুর রহমান আজিজ, ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি শিল্পী ফকির আলমগীর, মুক্ত আসরের সভাপতি আবু সাঈদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সম্প্রীতি সভায় আলোচক হিসেবে ছিলেন ঢাকা রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজ স্বামী দেবধ্যায়য়ানানন্দ, বাংলাদেশ খিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মি. নির্মল রোজারিও, ন্যাশনাল ইন্ডিজিনিয়াস পিপলস ডেভেলপমেন্ট কমিটির কনভেনর মি. গ্রেনার মারাক।

অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলার শিক্ষক মনিরা পারভীন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাবরিনা সাকা মিম। অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সংগঠন মুক্ত আসর।