কেন দেখছেন তরুণেরা

পিওর এন্টারটেইনমেন্ট
রুবায়াত সোবহান
শিক্ষার্থী, জলসম্পদ বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়

অনন্ত জলিলের ছবি এক কথায় পিওর এন্টারটেইনমেন্ট। তাঁর ছবিতে প্রযুক্তির ব্যবহার থাকে বেশ, এটা ভালো। কিন্তু তিনি বোধ হয় প্রযুক্তিকে ঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন না। আমার মনে হয়, তিনি অভিনয় না করে শুধু প্রযোজনা করলেই ভালো হতো।

তাঁর ছবি দুর্দান্ত বিনোদন

নাজমুল হাসান

শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

অনন্ত জলিলের ছবি আগেও দেখেছি। নিঃস্বার্থ ভালবাসাও দেখতে গিয়েছিলাম। আমার মনে হয়, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের বাজারে এখনো ঠিক প্রতিযোগিতা ব্যাপারটা তৈরি হয়নি। চলচ্চিত্রশিল্পে তিনি টাকা খরচ করছেন, প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরির চেষ্টা করছেন, আমার কাছে এটা ভালো উদ্যোগ মনে হয়। তাঁর ছবি একটা দুর্দান্ত বিনোদন। তাঁর ছবিতে আমি খুব ভালো গল্প বা সু-অভিনয়ের আশা করি না।

মজা ব্যাপারটাও একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছে

তানভীর হায়দার

শিক্ষার্থী, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

আমি অনন্ত জলিলের সবগুলো ছবি দেখেছি। প্রথমবার গিয়েছিলাম খুব আশা নিয়ে। বাংলাদেশের সিনেমা বোধ হয় এবার সত্যিই আন্তর্জাতিক মানের হলো! কিন্তু আমার আশা বারবার হতাশায় পরিণত হচ্ছে। তাঁকে নিয়ে এত সমালোচনা, এত টক শো...প্রতিবারই আশা করেছি, এবার তিনি সমালোচনার জবাব দেবেন। কিন্তু না, এ আশাও পুরণ হয়নি। আমরা তাঁর ছবি দেখে মজা পাই। কিন্তু মজা ব্যাপারটাও এখন একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছে। অনন্তর জলিলের কাছে পরিবর্তন আশা করি।

তাঁকে সাধুবাদ জানাই

শাহরিমা পারভীন

শিক্ষার্থী, হারবাল মেডিকেল কলেজ, ঢাকা

অনন্ত জলিলের ছবি দেখেছি। আমার মনে হয়, নতুন কিছু করার চেষ্টার ব্যাপারে তিনি আন্তরিক। তাঁকে সাধুবাদ জানাই। চারদিকে এত হতাশা-কষ্টের মধ্যে তাঁর ছবি দেখার সময় আমরা হাসতে পারি, এটাই বা কম কিসে!

গ্রন্থনা: মো. সাইফুল্লাহ