সাজু মুনতাসির বলেন, ‘এখন কাজের ভ্যারিয়েশন বাড়ছে। ওটিটিসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ হচ্ছে। এখানে প্রযোজকদের অনেক কিছু বোঝার আছে। আগে আমরা বুঝতাম না, এখন বোঝার সময় হয়েছে। এই নিয়ে সরকারের আইন আছে। কিন্তু আমাদের প্রযোজকদের ৯০ ভাগ জানেন না কপিরাইট কী, সেখানে কি বলা হয়েছে। সংগঠন থেকে সব প্রযোজককে সচেতন করার উদ্যোগী হয়েছি। সবাইকে বোঝানো হবে কপিরাইট থেকে কীভাবে আমরা সুফল পেতে পারি। প্রযোজক হিসেবে কেউ যেন আর বঞ্চিত না হন, সেই বিষয়গুলো সামনে আনা হবে।’
টেলিভিশন প্রযোজক সমিতির পক্ষ থেকে ঈদের পর গুরুত্ব দিয়ে প্রযোজকদের স্বার্থে কাজ করবেন বলে জানান মনোয়ার পাঠান। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত প্রযোজকদের কাছ থেকে অভিযোগ পাই। টিভির সঙ্গে তাঁদের চুক্তি হলেও একটি ফাঁক থেকে যায়। এটা অনেকেই আগে ভাবতেন না। বিষয়গুলো সামনে আসছে। আমাদের আইনবিষয়ক সম্পাদক একজন ব্যারিস্টার। ঈদের পরে আলাদা একটি সাবকমিটি করে কাজ করব। কারণ, প্রায়ই অনেকে বলেন টেলিভিশনের চুক্তির কারণে তাঁরা বঞ্চিত হন। এটা কিন্তু ঠিক নয়, এই কারণে টিভিগুলো আলাদা বেশি অর্থ দেয়। এই যে বোঝাপড়ার ঘাটতি, এগুলো আমরা দূর করতে চাই।’