হিরা নামের হাতিটি

হিরা নামের হাতিটি চলেছে তার মাহুতের সঙ্গে।
হিরা নামের হাতিটি চলেছে তার মাহুতের সঙ্গে।

হাতির সঙ্গে তার মাহুতের নিবিড় সম্পর্কের কথা কে না জানে। হাতির পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়ানো এই মাহুতই হাতিটির দেখভাল করেন, খাওয়ার বন্দোবস্ত করেন। বিনিময়ে হাতিকেও মাহুতের জন্য অর্থ সংস্থানের ব্যবস্থা করতে হয়। পথে চলতে চলতে লোকজনের কাছ থেকে, দোকানে দোকানে গিয়ে বিক্রেতার কাছ থেকে শুঁড় দিয়ে পেঁচিয়ে অর্থ সংগ্রহ করে। পিঠে বসে থাকা মাহুত শুঁড় থেকে সেই অর্থ তুলে নিয়ে পকেটে ভরেন। হাতিকে এমন শহর জীবনে এনে অর্থ জোগাড়ের কাজে লাগানোর ব্যাপারে ঘোর আপত্তি রয়েছে পশুপ্রেমীদের।
বার্তা সংস্থা এএফপির ছবিতে প্রদর্শিত এই হাতি ও তার মাহুতের বাস ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির যমুনা তীরে। হাতিটির নাম হিরা। শহরের দূষণের মধ্যে দিল্লিতে কাজ করা শেষ ছয়টি হাতির একটি এটি। অধিকারকর্মীদের অভিযোগ, বন্য প্রাণীসংক্রান্ত নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে হাতির মালিকেরা তাদের নিয়ে শহরে ঘোরাঘুরি করেন। বহু বছর ধরে অধিকারকর্মীদের দাবির মুখে কর্তৃপক্ষ শহর থেকে হাতি সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

হিরা নামের হাতিটি চলেছে তার মাহুতের সঙ্গে।
হিরা নামের হাতিটি চলেছে তার মাহুতের সঙ্গে।
পানিতে নেমে গোসলেও দারুণ আনন্দ পায় হাতিটি। মাহুত তার শরীর ঘষে পরিষ্কার করে দিচ্ছেন।
পানিতে নেমে গোসলেও দারুণ আনন্দ পায় হাতিটি। মাহুত তার শরীর ঘষে পরিষ্কার করে দিচ্ছেন।
পিঠে গাছের পাতা নিয়ে চলেছে হাতিটি।
পিঠে গাছের পাতা নিয়ে চলেছে হাতিটি।
বীরদর্পে শহরে প্রবেশ করেছে হাতি হিরা।
বীরদর্পে শহরে প্রবেশ করেছে হাতি হিরা।