পাকিস্তানের 'হৃদয়ের রানী' হারিম ফারুক

>

পাকিস্তানের সিনেমাজগৎ ললিউডের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা হারিম ফারুক। মঞ্চ থেকে টিভি, এরপর সিনেমা শুরু করেন। ২০১৮ সালে ব্লকবাস্টার ‘পারছি’ সিনেমা দিয়ে খ্যাতি পান বিশ্বব্যাপী। ১৯৮৯ সালে ২৬ মে ইসলামাবাদে জন্ম হারিমের। ছোটবেলা কেটেছে ইসলামাবাদে। পরে চলে যান করাচিতে। চিকিৎসক মা-বাবার সন্তান হারিসের পড়াশোনা করাচি গ্রামার স্কুলে। ইসলামাবাদের কায়েদে আজম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান ও জার্নালিজমে স্নাতক করেছেন। পাকিস্তানের মডেল, টেলিভিশন ও সিনেমা তারকা হারিম ফারুক প্রযোজনার সঙ্গেও জড়িত। জনপ্রিয়তার কারণে পাকিস্তানের মানুষের ‘হৃদয়ের রানী’ বলা হয় হারিমকে। ছবিগুলো ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া।

মঞ্চ দিয়ে প্রথম যাত্রা শুরু হারিমের। এরপরই টেলিভিশন। তারপর বড় পর্দায়।
মঞ্চ দিয়ে প্রথম যাত্রা শুরু হারিমের। এরপরই টেলিভিশন। তারপর বড় পর্দায়।
ললিউডের ব্লকবাস্টার অনেক ছবির তারকা হারিম ফারুক। এগুলোর মধ্য অন্যতম ‘দোবারা ফির ছে’ ও ‘পারছি’।
ললিউডের ব্লকবাস্টার অনেক ছবির তারকা হারিম ফারুক। এগুলোর মধ্য অন্যতম ‘দোবারা ফির ছে’ ও ‘পারছি’।
হারিম ফারুকের অন্যতম প্রিয় তারকা আলী রেহমান। তিনি ২০১১ সালে বিতর্কিত ছবি ‘স্ল্যাকিস্তান’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিনয় শুরু করেন। ‘পারছি’ ও ‘হার মান জে কাবের’ রেহমানের অন্যতম জনপ্রিয় ছবি।
হারিম ফারুকের অন্যতম প্রিয় তারকা আলী রেহমান। তিনি ২০১১ সালে বিতর্কিত ছবি ‘স্ল্যাকিস্তান’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিনয় শুরু করেন। ‘পারছি’ ও ‘হার মান জে কাবের’ রেহমানের অন্যতম জনপ্রিয় ছবি।
হারিম ফারুকের স্বপ্ন, তিনি একজন শক্ত নারীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন। আর সেই চরিত্র শুধু নারী নয়, সব মানুষের কথা বলবে।
হারিম ফারুকের স্বপ্ন, তিনি একজন শক্ত নারীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন। আর সেই চরিত্র শুধু নারী নয়, সব মানুষের কথা বলবে।
হারিম ফারুক পাকিস্তানের লরিয়েলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর। লরিয়েলের ১১০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান এ বছরে হবে প্যারিসে। বিশ্বের নামজাদা নারী তারকাদের সঙ্গে সেখানে স্ক্রিন ভাগাভাগি করবেন ‘পারছি’ তারকা হারিম ফারুক। শাহরুখ খানের ‘রেইস’ সিনেমার তারকা মাহিরা খানের পর তিনি লরিয়েলের পাকিস্তান অ্যাম্বাসেডর হন।
হারিম ফারুক পাকিস্তানের লরিয়েলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর। লরিয়েলের ১১০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান এ বছরে হবে প্যারিসে। বিশ্বের নামজাদা নারী তারকাদের সঙ্গে সেখানে স্ক্রিন ভাগাভাগি করবেন ‘পারছি’ তারকা হারিম ফারুক। শাহরুখ খানের ‘রেইস’ সিনেমার তারকা মাহিরা খানের পর তিনি লরিয়েলের পাকিস্তান অ্যাম্বাসেডর হন।
হারিম ফারুকই পাকিস্তানের প্রথম নারী অভিনেত্রী যিনি সিনেমায় লগ্নি করেছেন। তাঁর প্রযোজনার অন্যতম আলোচিত ছবি ‘পারছি’। তিনি ‘মে খেয়াল হু কি ছি অর কা’ ও ‘জানান’ প্রযোজনা করেন।
হারিম ফারুকই পাকিস্তানের প্রথম নারী অভিনেত্রী যিনি সিনেমায় লগ্নি করেছেন। তাঁর প্রযোজনার অন্যতম আলোচিত ছবি ‘পারছি’। তিনি ‘মে খেয়াল হু কি ছি অর কা’ ও ‘জানান’ প্রযোজনা করেন।
হারিম ফারুকের প্রিয় ছবি মাদাগাস্কার। তিনি নানান সামাজিক কাজেও নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন।
হারিম ফারুকের প্রিয় ছবি মাদাগাস্কার। তিনি নানান সামাজিক কাজেও নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন।
হারিম ফারুকের প্রিয় শহর তুরস্কের ইস্তাম্বুল। ঘুরতে পছন্দ করেন হারিম। তাঁর বাকেট লিস্টে আছে আইসল্যান্ড।
হারিম ফারুকের প্রিয় শহর তুরস্কের ইস্তাম্বুল। ঘুরতে পছন্দ করেন হারিম। তাঁর বাকেট লিস্টে আছে আইসল্যান্ড।
হারিম প্রথম নারী সেলিব্রিটি যাঁর সম্মানে পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) ছোট্ট একটি অনুষ্ঠান হয়েছে।
হারিম প্রথম নারী সেলিব্রিটি যাঁর সম্মানে পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) ছোট্ট একটি অনুষ্ঠান হয়েছে।
শিল্পী আবদুল্লাহ কোরেসি পাকিস্তানের ‘হৃদয়ের রানী’ হারিমের চাচাতো ভাই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর কোনো ছবি ও পোস্টে হুমড়ি খেয়ে পড়েন ভক্তরা।
শিল্পী আবদুল্লাহ কোরেসি পাকিস্তানের ‘হৃদয়ের রানী’ হারিমের চাচাতো ভাই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর কোনো ছবি ও পোস্টে হুমড়ি খেয়ে পড়েন ভক্তরা।