চিঠিপত্র (নভেম্বর ২০১৩)
আমি কিশোর আলোর প্রথম সংখ্যায় একটি কবিতা পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু ছাপানো হয়নি। কিন্তু কেন? আমি গ্রামে থাকি, তাই?
মিনহাজুর রহমান
হাজি আবদুল বাতেন হাইস্কুল
সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম
কিআ: গ্রাম, জেলা, উপজেলা, থানা, শহর, উপশহর—এসব কোনো ব্যাপারই না। আমাদের কাছে সবাই সমান। কিআর রাজ্যে আমরা সবাই রাজা। ভালো লেখা গ্রাম বা শহর কেন, অ্যান্টার্কটিকা থেকে পাঠালেও ছাপা হবে।
কিআ ভাইয়া,
কিশোর আলোর প্রথম সংখ্যা পড়ে খুবই ভালো লাগল। কিআর জন্য একটি ওয়েবসাইট খুললে খুবই ভালো হয়। তাহলে আমরা ওয়েবসাইটেও কিআ পড়তে পারব।
আর ভাইয়া, আমি ঠিক করেছি মুহম্মদ জাফর ইকবালের আমি তপু অবলম্বনে একটি সিনেমা বানাব। তুমি কি ছবিটিতে অভিনয় করবে?
অতনু রায় চৌধুরী, চট্টগ্রাম
কিআ: অতনু, কিআর জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু আছে (www.kishoralo.com)। ওটাকে আরও ভালো করার চেষ্টা চলছে। আর আমি অভিনয় করলে কিশোর আলো বের করবে কে?
আমি বাঘের বাচ্চা খুবই পছন্দ করি। তাই বলছিলাম কী, কিআর কোনায় কয়েকটি কিউট বাঘের বাচ্চার ছবি ছাপিয়ে দিলে কেমন হয়? আমিও খুশি, বাঘও খুশি!
সারাহ্ জহির
ষষ্ঠ শ্রেণী,
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ, মিরপুর, ঢাকা
কিআ: দিলাম ছাপিয়ে। খুশি তো?
আমার একটি অনুরোধ আছে। কিআর প্রথম সংখ্যায় যেসব কুইজ ছাপা হয়েছে, যেমন, ‘ডট টু ডট’, ‘লুকানো ছবি’, ‘বুদ্ধি খাটাও’ ও ‘ছবির ধাঁধা’—এগুলোর উত্তর পাঠানোর জন্য কিআতে দেওয়া অংশটি কাটতে হয়। যেকোনো একটি কুইজ কাটতে গিয়ে অন্য একটি কুইজ নষ্ট হয়ে যায়। তাই বলছিলাম কি, এই কুইজগুলো যেন এমন একটি পৃষ্ঠায় ছাপা হয়, যাতে অন্য কোনো লেখা বা কুইজ নষ্ট না হয়।
রামিসা তাহিয়া
নবম শ্রেণী
মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ঢাকা
কিআ: তোমার অনুরোধ রাখা হলো।
কিআর প্রথম সংখ্যা নিয়ে একটি মজার কাণ্ড ঘটেছে। বাবাকে বলেছিলাম আগেই হকারকে বলে রাখতে। বাবা আমার কথা শোনেননি। বলেছেন, যেকোনো দোকানে পাওয়া যাবে। কিন্তু যেদিন কিআ বের হলো, সেদিন কোথাও পাওয়া যায়নি। পরে বাবা অনেক খুঁজে আমার জন্য নিয়ে আসেন। বাবা যখন বাসায় এসে বললেন, কিআ পেয়ে গেছি। আমি তখন খুশিতে লাফ দিয়ে উঠেছিলাম।
আদৃতা অরিত্রী
ইস্টার্ন আরামবাগ হাউজিং, পল্লবী, মিরপুর, ঢাকা
অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমাদের জন্য এত সুন্দর একটি ম্যাগাজিন বের করার জন্য। আমি মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের অ-নে-ক বড় একজন ভক্ত। প্লিজ, প্লিজ স্যারের লেখা কিশোর উপন্যাস এবং সায়েন্স ফিকশন প্রতিটি সংখ্যায় যেন থাকে।
ফারিয়া ফারজানা
মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, চাঁদপুর
কিআর অক্টোবর ২০১৩-এর ‘শিখতে পারো’ বিভাগে (১৮ ও ১৯ পৃষ্ঠায়) আমার ছবি ছাপানোর জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি সাত বছর ধরে স্কেটিং করি। ২০টি পুরস্কার জিতেছি, তবু কেউ আমার ছবি ছাপায়নি। তুমি তা করেছ। তাই তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।
নওশিন উলফাত
সপ্তম শ্রেণী
নালন্দা উচ্চবিদ্যালয়, ঢাকা