ঈদের তিন বেলায় সাবিলা

যেকোনো ধরনের পোশাকের সঙ্গেই বেল্ট জনপ্রিয় হবে এবার। হালকা গোলাপি রঙা এই কুর্তায় বেল্ট ও কুঁচি দুটোই প্রাধান্য পেয়েছে। সঙ্গে একই রঙের প্যান্ট। কাপড়ের সঙ্গে মানিয়ে চোখের আইশ্যাডো করা হয়েছে। এখন চোখে নানা ধরনের রং ব্যবহার করা হচ্ছে। চুলটা উঁচু করে ব্যান্ড দিয়ে আটকানো। চুলে এখন ব্যবহার করা হচ্ছে নানা অনুষঙ্গ। এ কারণে পাথরের ব্যান্ড পরানো হয়েছে। পুরো সাজে চলে এসেছে স্নিগ্ধতা।
যেকোনো ধরনের পোশাকের সঙ্গেই বেল্ট জনপ্রিয় হবে এবার। হালকা গোলাপি রঙা এই কুর্তায় বেল্ট ও কুঁচি দুটোই প্রাধান্য পেয়েছে। সঙ্গে একই রঙের প্যান্ট। কাপড়ের সঙ্গে মানিয়ে চোখের আইশ্যাডো করা হয়েছে। এখন চোখে নানা ধরনের রং ব্যবহার করা হচ্ছে। চুলটা উঁচু করে ব্যান্ড দিয়ে আটকানো। চুলে এখন ব্যবহার করা হচ্ছে নানা অনুষঙ্গ। এ কারণে পাথরের ব্যান্ড পরানো হয়েছে। পুরো সাজে চলে এসেছে স্নিগ্ধতা।

যেকোনো হালকা প্যাস্টেল রং। কিংবা সাদা। হালকা গোলাপিও হতে পারে। ছোট পর্দার অভিনেত্রী সাবিলা নূর এবারের ঈদপোশাকে রং চাইছেন এমনই। আর সাজ তো একেবারেই হালকা হতে হবে।

সকালে হালকা রঙের বা একেবারে সাদা কোনো পোশাকে থাকবেন তিনি। সাজের জন্য আইলাইনার আর মাশকারায় সীমাবদ্ধ থাকবেন। কোনো ধরনের গয়নাও পরবেন না এ সময়।

দুপুরের পর কুর্তা পরার ইচ্ছা আছে। সামান্য কাজ করা থাকবে। রং হবে মিন্ট অথবা নীল। সাজে আসবে না তেমন কোনো পার্থক্য।

রাতে সাজের সঙ্গে কোনো রকম আপস করা চলবে না। জমকালো কোনো কামিজ অথবা গাউন পরবেন সাবিলা। এবারে হালকা পোশাকের রং হবে হালকা গোলাপি। সঙ্গে মিলিয়ে সাজবেন। গাঢ় শেডের গোলাপিতে সাজাবেন চোখ। ঠোঁটেও হবে হালকা গোলাপি রং। ‘হালকা গোলাপি আমার খুব পছন্দ’, বলেন সাবিলা। কানে বড় দুল পরবেন। হাতে চুড়ি পরবেন। সাবিলা নূর হাতঘড়ি পরতে ভালোবাসেন। চুড়ি না পরলেও হাতে ঘড়ি থাকা চাই।

পোশাকের কাপড় কেমন হওয়া চাই? জানতে চাইলে সাবিলা বলেন, ‘ঈদ হচ্ছে একদম গরমে। যে কাপড়ের পোশাক পরে আরাম পাব সেটা পরব। তাই কাপড়টা হতে হবে পাতলা।’

গ্রন্থনা: সৈয়দা সাদিয়া শাহরীন