রান্না আর খুনসুটির বিকেল

নাদিয়া
নাদিয়া

খেতে ভালোবাসেন দুজনই। একজনের পছন্দ স্ন্যাকস, অন্যজনের মোরগ পোলাও। রাস্তার পাশের ঝুপড়ি দোকান থেকে নামকরা রেস্তোরাঁ-সবখানেই চেখে দেখার অভ্যাস আছে। তারকা দম্পতি নাইম-নাদিয়ার খাবারের ঝোঁক একই রকম। নাদিয়া রাঁধতেও খুব ভালোবাসেন। নাইম এদিক থেকে উল্টো। তাঁর সোজাসাপ্টা কথা, ‘ডিম পোচ ছাড়া কিচ্ছু পারি না।’

.
.

নাইম-নাদিয়ার বিয়ে হয়েছে এ বছরের শুরুতেই। বিয়ের পর এবারই প্রথম শ্বশুরবাড়িতে ঈদ করেছেন নতুন বউ (নাদিয়া)। তাই রান্না নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা করেছিলেন। আর সেটা খেয়ে সবাই প্রশংসা করেছেন। ‘সবজি তো এক বসাতেই শেষ!’ বলছিলেন নাইম।

.
.

১৩ আগস্ট ধানমন্ডির ধানমন্ডির বাসায় বসে নাইমের সঙ্গে যখন কথা হচ্ছে, নাদিয়া তখন রান্নাঘরে। কড়াইয়ে গরম তেলে কিছু একটা ভাজার কড়কড় শব্দ ভেসে আসছে। নাইম বললেন, ‘আমি ফুড লাভার। সবখানেই খেতে ভালোবাসি। পুরান ঢাকার মোরগ পোলাও পাতে পড়লে আর কী লাগে! তবে হঠাৎ খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। কেন কমিয়েছি সেটা কয়েক মাসের মধ্যেই মানুষ বুঝতে পারবে।’
পাশে বসা নাইমকে দেখে সেটা আঁচ করা যায়। ওজন কমেছে। ডায়েটে আছেন? ‘হ্যাঁ’ সূচক মাথা নাড়লেন চোখমুখ খানিকটা কুঁচকে।

.
.

নিজে রান্না করতে না পারলেও নাদিয়াকে সাহায্য করেন রান্নার কাজে। ‘রান্নার সময় থালাবাটি ধুয়ে দেওয়া, কড়াইয়ে তেল গরম করা, হঠাৎ কিছুর দরকার হলে বাইরে থেকে কিনে আনা বা এটা-সেটা এগিয়ে দেওয়া-এসব তো করে দিই।’ বলছিলেন নাইম।

.
.
.
.