টুকিটাকি

অস্টেলিয়ার আম্পায়ার সাইমন ট্যাফেল
অস্টেলিয়ার আম্পায়ার সাইমন ট্যাফেল

আম্পায়ারদের বেতন কত?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) এলিট আম্পায়ার প্যানেলের আম্পায়াররা প্রতিবছর প্রায় তিন লাখ ডলার বার্ষিক বেতন পেয়ে থাকেন। আইসিসির বতর্মানে ১২ জন এলিট আম্পায়ার আছেন। এলিট প্যানেলের বাইরের আম্পায়াররা ক্রিকেট বোর্ড, স্পনসরদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট অর্থ আয় করেন। আইসিসির এলিট প্যানেলের আম্পায়াররা এমিরেটস এয়ারলাইনসের কাছ থেকে যাতায়াত, থাকা-খাওয়ার স্পনসরশিপ পেয়ে থাকেন। দ্য টেলিগ্রাফ।

আলোচিত ধনকুবের: আমানসিও ওর্তেগা
ফোর্বস সাময়িকী অনুসারে পৃথিবীর চতুর্থ শীর্ষ ধনী আমানসিও ওর্তেগা। স্প্যানিশ এই ধনকুবের ১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ওর্তেগা পেশায় একজন ফ্যাশন এক্সিকিউটিভ ও ইন্ডিটেক্স ফ্যাশন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। আলোচি ফ্যাশন চেইন জারা তাঁর গ্রুপের ব্র্যান্ড। ২০১৪ সালের হিসাবে ওর্তেগার নেট সম্পদ মূল্য প্রায় ৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
১৯৭৫ সালে প্রথম তিনি জারা নামের একটি দোকান চালু করেন। বতর্মানে সারা বিশ্বে জারার দুই হাজারের বেশি আউটলেট আছে। আর ১৯৮৫ সালে ওর্তেগা ইন্ডিটেক্স প্রতিষ্ঠা করেন। বতর্মানে ইন্ডিটেক্সে এক লাখ ২০ হাজারের বেশি কর্মী কর্মরত, যার বার্ষিক আয় বতর্মানে ১৩ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার। সারা বিশ্বে ইন্ডিটেক্সের ছয় হাজার ৪৬০টি স্টোর আছে। ফোর্বস।
সবচেয়ে বড় কোম্পানি
বার্ষিক আয়ের ভিত্তিতে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কোম্পানি চীনের সাইনোপেক গ্রুপ। তেল ও গ্যাসভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক আয় ৪৮৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চায়না পেট্রোকেমিকেল করপোরেশনই সাইনোপেক গ্রুপ নামে পরিচিত, যেখানে চার লাখের বেশি কর্মী কর্মরত। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটির সদর দপ্তর বেইজিংয়ে।

লাল-নীল মবিল
১৯১১ সালে সোকোনি-ভ্যাকুম অয়েল কোম্পানি পরিবর্তিত হয়ে তৈরি হয় মবিল। লাল ও নীল রঙের মিশ্রণে তৈরি হয়েছে মবিলের লোগো। লোগের মধ্যেই কোম্পানিটির কাজের সূক্ষ্ম বর্ণনা আছে। লাল রঙের মাধ্যমে পণ্যের শক্তিমত্তা ও নীল রঙের মাধ্যমে কোম্পানির বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রাহক নিরাপত্তার পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।

শতবর্ষী হিন্দুজা গ্রুপ
১৯১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হিন্দুজা গ্রুপ এ বছর প্রতিষ্ঠার শতবর্ষ পালন করছে। ১৯১৪ সালে পারমানন্দ দ্বীপচান্দ হিন্দুজা মুম্বাইতে অটোমবিল, আর্থিক সেবা, তেল ও জ্বালানিভিত্তিক এই গ্রুপের যাত্রা শুরু করে। শুরুর দিকে এই গ্রুপ শুধু হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রকে ফারসি ভাষায় ডাবিং করে ইরানে মুক্তি দিত। ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি অশোক লেল্যান্ড অটোমবিলের মালিকানা গ্রহণ করে। গ্রুপটির বতর্মান সদর দপ্তর লন্ডনে। আলোচিত অশোক লেল্যান্ড, গালফ অয়েল করপোরেশন এই গ্রুপের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। টেলিগ্রাফ।