পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল ডুকাস

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা থেকে দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খানসামা উপজেলা ছাত্র সংসদ (ডুকাস)। ছবি: লেখক
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা থেকে দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খানসামা উপজেলা ছাত্র সংসদ (ডুকাস)। ছবি: লেখক

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা থেকে দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খানসামা উপজেলা ছাত্র সংসদ (ডুকাস)।

আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার সময় ডুকাসের আয়োজনে খানসামা উপজেলার আঙ্গারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদস্থ পাকেরহাট গণগ্রন্থাগার চত্বরে এ আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী ও ডুকাসের সভাপতি রুবেল হাসান খানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খানসামা উপজেলা (পাকেরহাট) স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শামসুদ্দোহা মুকুল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নবনিযুক্ত ডা. নুর ফারিহা আইরিন, ডা. শতাব্দী শাহা, ডা. তানজিনা খান, ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের প্রভাষক এ এস এম শরীফ প্রমুখ।

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা থেকে দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেয় ডুকাস। ছবি: লেখক
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা থেকে দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেয় ডুকাস। ছবি: লেখক

সংবর্ধনা ও দিকনির্দেশনামূলক অনুষ্ঠানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীকে বরণ করে নেওয়া হয়। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং ল্যাবএইড ফার্মাসিউটিক্যালসের সৌজন্যে উপহারসামগ্রী প্রদান করা হয়। এ সময় খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নবনিযুক্ত চিকিৎসকদের ফুল দিয়ে বরণ করেন ডুকাসের সদস্যরা।

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ডা. শামসুদ্দোহা মুকুল বলেন, ‘আমাদের খানসামা উপজেলা থেকে প্রতিবছর ১০০ জনের মতো শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও অন্যান্য জায়গায় ভর্তির সুযোগ পায়। সবাইকে একসঙ্গে করার জন্য এবং প্রতিবছর মাসব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে ডুকাস বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান করে থাকে। এ জন্য এই উপজেলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে ডুকাসের অবদান অনন্য। ডুকাস উপজেলার ঘরে ঘরে আলো ছড়িয়ে দিক—এই কামনাই করি।’

ডা. শামসুদ্দোহা বলেন, ‘আমাদের উপজেলা থেকে কোনো শিক্ষার্থীই যেন অর্থের অভাবে পিছিয়ে না পড়ে। আমরা সবাই মিলে সহযোগিতার হাত বাড়ালে প্রতিবছর উপজেলা থেকে নতুন নতুন মুখ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাবে। একদিন তারাই এই উপজেলাকে আলোকিত করবে।’