দিনবদলের হেতু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তাদের ১৮তম ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ উদ্‌যাপন করছে। ছবি: লেখক
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তাদের ১৮তম ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ উদ্‌যাপন করছে। ছবি: লেখক

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) পরিবার চার দিনব্যাপী উদ্‌যাপন করছে তাদের ১৮তম ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’। এতে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে যোগ দিয়েছেন প্রায় এক হাজার শিক্ষক ও হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী। ২২ জানুয়ারি শুরু হওয়া এই উদ্‌যাপনের শেষ দিন ২৫ জানুয়ারি। ২০০২ সালের ২৪ জানুয়ারি বেসরকারি এই বিশ্ববিদ্যালয়টি যাত্রা শুরু করে।

চার দিনের এই আয়োজনে অতিথিদের মধ্যে যোগ দিয়েছেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি রুবানা হক, সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল (অব.) আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ, লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ প্রমুখ।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তাদের ১৮তম ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ উদ্‌যাপন করছে। ছবি: লেখক
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তাদের ১৮তম ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ উদ্‌যাপন করছে। ছবি: লেখক

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসকে (আশুলিয়া) বলা হয় বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সবুজ ক্যাম্পাস। ফুল-পাখির মিশেলে সবুজ বিস্তৃত ক্যাম্পাস বা সুউচ্চ একাডেমিক ভবন থাকলেই তা বিশ্ববিদ্যালয় নামের সার্থকতা বয়ে বেড়ায় না। এর জন্য মৌলিক যে জিনিসটি প্রয়োজন তা হলো গবেষণা। বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র প্রকাশের দিক থেকে ২০১৯ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়।

লেখক: শিক্ষক, আর্ট অব লিভিং, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি