ইএমকে সেন্টারে প্রথম ইনোভেশন টক অনুষ্ঠিত

উদ্ভাবন আর আবিষ্কারের প্রতি তরুণদের আগ্রহী ও ভিন্নমাত্রিক সুযোগ তৈরি করতে ইএমকে সেন্টার তৈরি করেছে ইনোভেশন টক। ছবি: সংগৃহীত
উদ্ভাবন আর আবিষ্কারের প্রতি তরুণদের আগ্রহী ও ভিন্নমাত্রিক সুযোগ তৈরি করতে ইএমকে সেন্টার তৈরি করেছে ইনোভেশন টক। ছবি: সংগৃহীত

উদ্ভাবন আর আবিষ্কারের প্রতি তরুণদের আগ্রহী ও ভিন্নমাত্রিক সুযোগ তৈরি করতে ইএমকে সেন্টার তৈরি করেছে ইনোভেশন টক। গত বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ইনোভেশন টকের প্রথম আয়োজন ঢাকার ইএমকে সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রথম আয়োজনে বক্তব্য দেন ইএমকে সেন্টারের অ্যাক্টিং ডিরেক্টর আসিফ উদ্দীন আহমেদ, এটুআই প্রোগ্রামের সোশ্যাল ইনোভেশন প্রধান মানিক মাহমুদ, স্মার্ট হোয়াইট কেইন নামের অন্ধদের বিশেষ একটি ডিভাইসের উদ্ভাবক আহসান হাবিব, আই-ল্যাবের প্রধান প্রযুক্তিবিদ ফারুক আহমেদ জুয়েল ও বায়োফোর্জের প্রতিষ্ঠাতা ড. দেওয়ান চৌধুরী।

ইনোভেশন টক ইএমকে সেন্টার ও এটুআইয়ের যৌথ সহায়তায় তৈরি একটি নেটওয়ার্ক প্ল্যাটফর্ম। অনুষ্ঠানে তরুণ উদ্যোক্তারা উদ্ভাবন ও আবিষ্কারের বিভিন্ন গল্প, সামাজিক সমস্যা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণেরা অংশ নেন ইনোভেশন টকে।

অনুষ্ঠানে ইএমকে সেন্টারের অ্যাক্টিং ডিরেক্টর আসিফ উদ্দীন আহমেদ বলেন, উদ্ভাবনে তরুণদের আগ্রহী করে তুলতে সামগ্রিক ইকোসিস্টেম উন্নয়নে জোর দিতে হবে। সরকার, বেসরকারি খাত, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সবার সমন্বিত আগ্রহ উদ্ভাবনী একটি পরিবেশ তৈরি করতে পারে। ইএমকে সেন্টারের বিভিন্ন উদ্যোগ–সম্পর্কিত কাজের মাধ্যমে তরুণদের উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ আছে বলে জানানো হয় আয়োজনে।

মানিক মাহমুদ জানান, সামাজিক সমস্যা সমাধানে কার্যকর উপায় হচ্ছে নাগরিকদের উদ্ভাবনে সংযুক্তীকরণ। কঠিন কঠিন সব সমস্যার সমাধানে দারুণ কার্যকর হতে পারে নাগরিকদের কার্যকর অংশগ্রহণ।

*নাগরিক সংবাদের জন্য লেখাটি পাঠিয়েছেন নিশাত আনজুম