নাগরিক ছবি (৩০ জুন, ২০২০)

১ / ১২
কিছুদিন আগেও গাছটি ছিল পাখিদের নীড়। এখন পাতাশূন্য গাছটিতে পাখিরা এসে তাদের অতীত খোঁজে। নওয়াবেকী, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা, ২৭ জুন। ছবি: রিফাত নূর রাব্বি
কিছুদিন আগেও গাছটি ছিল পাখিদের নীড়। এখন পাতাশূন্য গাছটিতে পাখিরা এসে তাদের অতীত খোঁজে। নওয়াবেকী, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা, ২৭ জুন। ছবি: রিফাত নূর রাব্বি
২ / ১২
আমরা যদি সতর্ক থাকি তাহলে বাংলাদেশও একদিন সুস্থ হয়ে উঠবে। আলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা, ২৯ জুন। ছবি: আল-আমিন নাবি
আমরা যদি সতর্ক থাকি তাহলে বাংলাদেশও একদিন সুস্থ হয়ে উঠবে। আলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা, ২৯ জুন। ছবি: আল-আমিন নাবি
৩ / ১২
ওদের বাঁধভাঙা আনন্দ! সকাল সকাল গাছে উঠে গাছপাকা খেজুর পেড়ে খাচ্ছে কয়েকজন শিশু-কিশোর। চণ্ডীপুর, ঝিনাইদহ, ৩০ জুন। ছবি: মামুন সোহাগ
ওদের বাঁধভাঙা আনন্দ! সকাল সকাল গাছে উঠে গাছপাকা খেজুর পেড়ে খাচ্ছে কয়েকজন শিশু-কিশোর। চণ্ডীপুর, ঝিনাইদহ, ৩০ জুন। ছবি: মামুন সোহাগ
৪ / ১২
চালকুমড়া ফুল। বাঁশের মাচায় সজীব নিশ্বাস যেন নিচ্ছে। গ্রামে বাড়ির আঙিনা ও পতিত জমিতে চালকুমড়ার চাষ চোখে পড়ে। মূলত ঘরের চালে এই কুমড়া চাষ করা হতো বলে একে চালকুমড়া বলা হয়, এমন একটি কথা প্রচলিত। মুগসাইর, দেবিদ্বার উপজেলা, কুমিল্লা, ২৮ জুন। ছবি: মোহাম্মদ শরীফ
চালকুমড়া ফুল। বাঁশের মাচায় সজীব নিশ্বাস যেন নিচ্ছে। গ্রামে বাড়ির আঙিনা ও পতিত জমিতে চালকুমড়ার চাষ চোখে পড়ে। মূলত ঘরের চালে এই কুমড়া চাষ করা হতো বলে একে চালকুমড়া বলা হয়, এমন একটি কথা প্রচলিত। মুগসাইর, দেবিদ্বার উপজেলা, কুমিল্লা, ২৮ জুন। ছবি: মোহাম্মদ শরীফ
৫ / ১২
যেন সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে ক্লান্ত পরিশ্রান্ত সূর্য মামার ঘরে ফেরা...। বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনি, উপশহর, সিলেট, ২৯ জুন। ছবি: আরিফুল ইসলাম ঠাকুর
যেন সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে ক্লান্ত পরিশ্রান্ত সূর্য মামার ঘরে ফেরা...। বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনি, উপশহর, সিলেট, ২৯ জুন। ছবি: আরিফুল ইসলাম ঠাকুর
৬ / ১২
টাংগন ব্যারেজ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি থেকে উৎপন্ন হয়ে বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করা টাংগন নদীর ওপর নির্মিত বাঁধটি নির্মিত হয় নব্বইয়ের দশকে। প্রতিবছর বর্ষায় বাঁধের পানি ছেড়ে দেওয়ায় এখানে মাছ ধরার উৎসব দেখা যায়। রুহিয়া, ঠাকুরগাঁও, ৩০ জুন। ছবি: বিনায়েক রহমান
টাংগন ব্যারেজ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি থেকে উৎপন্ন হয়ে বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করা টাংগন নদীর ওপর নির্মিত বাঁধটি নির্মিত হয় নব্বইয়ের দশকে। প্রতিবছর বর্ষায় বাঁধের পানি ছেড়ে দেওয়ায় এখানে মাছ ধরার উৎসব দেখা যায়। রুহিয়া, ঠাকুরগাঁও, ৩০ জুন। ছবি: বিনায়েক রহমান
৭ / ১২
আহা চোখ জুড়িয়ে যায়! পাতায় পাতায় বৃষ্টির ফোঁটাগুলো লেপ্টে আছে স্নিগ্ধতায়। বৃষ্টিস্নাত দিনে কড়ইগাছের পাতার সৌন্দর্য এমনই। বৃষ্টির ফোঁটাগুলো যেন মিলেমিশে একাকার। পাতিলাসাঙ্গন এলাকা, জুড়ী উপজেলা, মৌলভীবাজার, ৩০ জুন। ছবি: সাইফুল্লাহ হাসান
আহা চোখ জুড়িয়ে যায়! পাতায় পাতায় বৃষ্টির ফোঁটাগুলো লেপ্টে আছে স্নিগ্ধতায়। বৃষ্টিস্নাত দিনে কড়ইগাছের পাতার সৌন্দর্য এমনই। বৃষ্টির ফোঁটাগুলো যেন মিলেমিশে একাকার। পাতিলাসাঙ্গন এলাকা, জুড়ী উপজেলা, মৌলভীবাজার, ৩০ জুন। ছবি: সাইফুল্লাহ হাসান
৮ / ১২
নেই কোনো ভয়, নেই কোনো চিন্তা। জীবন-জীবিকা ছোট্ট এই নৌকাকে ঘিরে শুধু। খেলাধুলা, পড়াশোনা, খাওয়ার ভার নিয়ে রেখেছে এই পদ্মা নদী। তারা যেন নদীর‌ই সন্তান। পদ্মা নদী, কুষ্টিয়া, ২৯ জুন। ছবি: আল আমিন ইসলাম নাসিম
নেই কোনো ভয়, নেই কোনো চিন্তা। জীবন-জীবিকা ছোট্ট এই নৌকাকে ঘিরে শুধু। খেলাধুলা, পড়াশোনা, খাওয়ার ভার নিয়ে রেখেছে এই পদ্মা নদী। তারা যেন নদীর‌ই সন্তান। পদ্মা নদী, কুষ্টিয়া, ২৯ জুন। ছবি: আল আমিন ইসলাম নাসিম
৯ / ১২
‘আমাদের দেশের মাটি, গাছ লাগিয়ে করব খাঁটি’ স্লোগান নিয়ে ভোলা সদর উপজেলার ৫ নম্বর বাপ্তা ইউনিয়নের মুছাকান্দি এলাকায় ভোলা সরকারি স্কুলের ব্যাচ ৮৭’র বন্ধুরা রাস্তার দুপাশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আয়োজন করেন। সোমবার (২৯ জুন) সকালে ভোলা সরকারি স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. ফরিদ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ছবি: মো. আরিয়ান আরিফ
‘আমাদের দেশের মাটি, গাছ লাগিয়ে করব খাঁটি’ স্লোগান নিয়ে ভোলা সদর উপজেলার ৫ নম্বর বাপ্তা ইউনিয়নের মুছাকান্দি এলাকায় ভোলা সরকারি স্কুলের ব্যাচ ৮৭’র বন্ধুরা রাস্তার দুপাশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আয়োজন করেন। সোমবার (২৯ জুন) সকালে ভোলা সরকারি স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. ফরিদ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ছবি: মো. আরিয়ান আরিফ
১০ / ১২
দুপুর থেকে টানা বর্ষণে খেতখামারে পানি জমে গেছে। শেষ বিকেলে বৃষ্টি থামতেই পশ্চিম আকাশে হালকা রোদ উঁকি মারতে শুরু করে। আর তখনই গ্রামের কিশোর-যুবকেরা মাছ ধরার চাঁই, ছিপ, জাল নিয়ে মাছ ধরতে মাঠে নেমে পড়ে। হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ। ছবিটি সম্প্রতি তোলা। ছবি: মোহাম্মদ নুরুদ্দীন
দুপুর থেকে টানা বর্ষণে খেতখামারে পানি জমে গেছে। শেষ বিকেলে বৃষ্টি থামতেই পশ্চিম আকাশে হালকা রোদ উঁকি মারতে শুরু করে। আর তখনই গ্রামের কিশোর-যুবকেরা মাছ ধরার চাঁই, ছিপ, জাল নিয়ে মাছ ধরতে মাঠে নেমে পড়ে। হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ। ছবিটি সম্প্রতি তোলা। ছবি: মোহাম্মদ নুরুদ্দীন
১১ / ১২
কাঁঠাল, যা আকারের দিক থেকে সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফল। আর এই কাঁঠালই আমাদের জাতীয় ফল। গ্রীষ্মকালীন ফলটি ইতিমধ্যে হাটবাজারে উঠতে শুরু করছে। কাঁঠাল পুষ্টি ও স্বাদে অতুলনীয়। অন্য ফলের চেয়ে এটি দামে বেশ সস্তা। তাইতো কাঁঠালকে লোকমুখে ‘গরিবের ফল’ও বলতে শোনা যায়। বিশাল এ ফলটির কোনো অংশই ফেলনা নয়। বিশেষ করে কাঁঠালের বীজ পুষ্টিমানের দিক থেকে খুবই সমৃদ্ধ এবং সবজি হিসেবে কাচা কাঁঠাল (এঁচড়) অত্যন্ত জনপ্রিয়। এমনকি কাঁঠালের ফেলে দেওয়া অংশও উন্নতমানের পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। খেতে সুস্বাদু ফলটি আমরা শুধু পাকলেই এর কোষ খাই তা কিন্তু না। কচি কাঁঠালকে মুচি বলে। আর এ মুচি গ্রামাঞ্চলে বেশ খাওয়া হয়। কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ, ২৮ জুন। ছবি: ওবাইদুল্লাহ অনিক
কাঁঠাল, যা আকারের দিক থেকে সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফল। আর এই কাঁঠালই আমাদের জাতীয় ফল। গ্রীষ্মকালীন ফলটি ইতিমধ্যে হাটবাজারে উঠতে শুরু করছে। কাঁঠাল পুষ্টি ও স্বাদে অতুলনীয়। অন্য ফলের চেয়ে এটি দামে বেশ সস্তা। তাইতো কাঁঠালকে লোকমুখে ‘গরিবের ফল’ও বলতে শোনা যায়। বিশাল এ ফলটির কোনো অংশই ফেলনা নয়। বিশেষ করে কাঁঠালের বীজ পুষ্টিমানের দিক থেকে খুবই সমৃদ্ধ এবং সবজি হিসেবে কাচা কাঁঠাল (এঁচড়) অত্যন্ত জনপ্রিয়। এমনকি কাঁঠালের ফেলে দেওয়া অংশও উন্নতমানের পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। খেতে সুস্বাদু ফলটি আমরা শুধু পাকলেই এর কোষ খাই তা কিন্তু না। কচি কাঁঠালকে মুচি বলে। আর এ মুচি গ্রামাঞ্চলে বেশ খাওয়া হয়। কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ, ২৮ জুন। ছবি: ওবাইদুল্লাহ অনিক
১২ / ১২
তিন শিশু নৌকা নিয়ে দুরন্তপনায় মেতেছে। বগুড়া সদরের শাখারিয়া ইউনিয়নের চালিতাবাড়ী গ্রামের বিল থেকে সম্প্রতি তোলা। ছবি: মো. ওয়াছিমুল খন্দকার বকুল
তিন শিশু নৌকা নিয়ে দুরন্তপনায় মেতেছে। বগুড়া সদরের শাখারিয়া ইউনিয়নের চালিতাবাড়ী গ্রামের বিল থেকে সম্প্রতি তোলা। ছবি: মো. ওয়াছিমুল খন্দকার বকুল