এমসি ছাত্রাবাসের চালচিত্র

নানা ঘটনার আলোচনা-সমালোচনা আর ইতিহাস-ঐতিহ্যে দেশজুড়ে পরিচিত এমসি কলেজ। ইতিহাসের পাতায় সিলেটের স্বনামখ্যাত শিক্ষানুরাগী রাজা গিরিশ চন্দ্র রায়ের পিতামহ মুরারি চাঁদের নামে ১৮৯২ সালে স্থাপন করা মুরারি চাঁদ (এমসি) কলেজ। ১৯২১ সালে স্থানান্তরিত হয় টিলাগড়ে অবস্থিত সুবিশাল টিলায়। সেই সময়ে কলেজের অদূরে নির্মিত এ ছাত্রাবাসের যাত্রা শুরু। ১৩২৬ বঙ্গাব্দে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সিলেট সফরে এ ছাত্রাবাসে সময় কাটান। শত বছর আগের তৈরি ৬টি ব্লকে ভাগ করা হোস্টেলের প্রতিটি ব্লকের দৈর্ঘ্য কয়েক শ বর্গফুট। ওপরে টিন আর সেমিপাকা লম্বা সারি ছাত্রাবাসের কক্ষগুলো মাঝারি আকারের। এক ব্লক থেকে অন্য ব্লকের দূরত্বটা মাঠসমান। করোনাকালে স্থবির হয়ে পড়েছে ছাত্রাবাসের কার্যক্রম। প্রকৃতির পরিবর্তনে এটি মেলে ধরেছে তার সৌন্দর্য। ছবিগুলো আলোকচিত্রী আনিস মাহমুদের।

১ / ১২
ওপরে টিন আর সেমিপাকা ছাত্রাবাস বেশ নজর কাড়ে
২ / ১২
ছাত্রাবাসের ওপরে আসাম টাইপ এমন নকশা।
৩ / ১২
প্রতিটি ব্লকের বারান্দা বেশ দীর্ঘ।
৪ / ১২
টবে লাগানো গাছে টমেটো ধরেছে।
৫ / ১২
ব্লকে সংবাদপত্র পড়ার জন্য টেবিলটি খালি পড়ে আছে।
৬ / ১২
সবুজ-শ্যামল এমনই এমসি ছাত্রাবাস।
৭ / ১২
এক ব্লক থেকে আরেক ব্লকের মাঝখানে মাঠসমান দূরত্ব।
৮ / ১২
গোসলখানায় নেই ছাত্রদের চিরচেনা দৃশ্য।
৯ / ১২
স্থায়ী ময়লার পাত্রে জন্মেছে আগাছা।
১০ / ১২
কত দিন পা পড়েনি কক্ষগুলোয় পেছনের পথের সিঁড়িতে!
১১ / ১২
রয়েছে ঘাটবাঁধানো পুকুর।
১২ / ১২
ছাত্রাবাসের প্রধান প্রবেশপথ।