খুলনা ও এর আশপাশের জেলাগুলোয় প্রতিদিন বেড়ে চলেছে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা। রোগীর চাপ বাড়ছে হাসপাতালগুলোয়। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটের শয্যা ১০০ থেকে ১৩০ হয়েছে। খুলনা সদর হাসপাতালে ৭০ শয্যার আরও একটি ইউনিট চালুর প্রস্তুতি চলছে। খুলনা ১৩০ শয্যাবিশিষ্ট ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতালের সামনে গতকাল বুধবারের চিত্র।

১ / ৮
সকালেই করোনা পরীক্ষার জন্য টিকিট কাউন্টারে মানুষের দীর্ঘ লাইন।
২ / ৮
মোংলা থেকে প্রায় ৬০ বছর বয়সী লাকি বেগম ১০ দিন আগে খুলনার বেসরকারি একটি হাসপাতালে করোনার চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন। অবস্থার উন্নতি না হলে স্বজনেরা তাঁকে খুলনা করোনা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তির জন্য নিয়ে যান।
৩ / ৮
হাসপাতালের সামনে রোগীর এক স্বজনের অপেক্ষা।
৪ / ৮
মধুসূদন বিশ্বাস সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা থেকে এসে পাঁচ দিন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন।
৫ / ৮
আফজাল হোসেন খুলনা থেকে কদিনের জন্য বাগেরহাট গিয়েছিলেন বেড়াতে। ফিরে এসেই শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। করোনা হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ভর্তির জন্য। কিন্তু রোগীর চাপ থাকায় ভর্তি করতে দেরি হয় প্রায় দেড় ঘণ্টা। ততক্ষণে তাঁর অবস্থার আরও অবনতি হয়।
৬ / ৮
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ থেকে ৮৫ বছর বয়সী সুলতান আহমেদ একটি ক্লিনিকে এসেছেন জ্বরের পর ক্ষুধামান্দ্যর চিকিৎসা করাতে। চিকিৎসা শুরুর আগে সেখান থেকে তাঁকে পাঠানো হয়েছে করোনা পরীক্ষা করাতে। ইজিবাইকে পরীক্ষার জন্য অপেক্ষা করছেন তিনি।
৭ / ৮
সাতক্ষীরার তালা থেকে ৯০ বছরের সিফাত উল্লাহ শ্বাসকষ্ট নিয়ে এসেছেন গত মঙ্গলবার। ভর্তি হয়েছিলেন খুলনার বেসরকারি একটি হাসপাতালে। সেখান থেকে করোনা হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে আসা হয়েছে ভর্তির জন্য। দীর্ঘ লাইন পড়েছে। তাই অ্যাম্বুলেন্সেই ভর্তির জন্য অপেক্ষা করছেন তিনি।
৮ / ৮
৫৬ বছর বয়সী কবির ফকির তিন দিন ধরে করোনা চিকিৎসা নিচ্ছেন হাসপাতালে। বিছানা না পাওয়ায় মেঝেতেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে তাঁকে।