বান্ধবী নিয়ে আর্জেন্টিনার ম্যাচে ম্যারাডোনা

বান্ধবীর সঙ্গে ম্যারাডোনা। ছবি-ইনস্টাগ্রাম।
বান্ধবীর সঙ্গে ম্যারাডোনা। ছবি-ইনস্টাগ্রাম।

এই তো সপ্তাহখানেক আগে হোসে মরিনহোর মন ভালো করতে তাঁকে ফোন করে চমকে দিয়েছিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। আর্সেনালের সঙ্গে ড্রয়ের পর ওই ফোন পেয়ে যে খুবই উৎসাহিত হয়েছেন, সেটা নিজের মুখেই বলেছেন মরিনহো। ম্যারাডোনা কিন্তু উৎসাহ দেওয়ার কাজটা করেই যাচ্ছেন। তবে এবার আর মরিনহোকে নয়, তাঁর নিজের দেশের টেনিস দলকে।

এ বছর ডেভিস কাপের ফাইনাল খেলছে আর্জেন্টিনা, যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া। ক্রোয়েশিয়ার জাগ্রেবে সেই ফাইনালেরই একটা ম্যাচ দেখতে কাল বান্ধবী নিয়ে গ্যালারিতে হঠাৎ ম্যারাডোনা! শেষ পর্যন্ত অবশ্য তাঁর উপস্থিতিও খুব একটা কাজে লাগেনি। ক্রোয়েশিয়ার ম্যারিন চিলিচের কাছে ফাইনালের প্রথম রাউন্ডটা ৬-৩,৭-৫, ৩-৬, ১-৬, ৬-২ গেমে হেরেছেন আর্জেন্টিনার ফেডরিকো দেলবোনিস। তবে পরের ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার ইভো কারলোভিচকে ৬-৪, ৬ (৬)-৭ (৮), ৬-৩, ৭-৫ গেমে হারিয়ে সমতা ফিরিয়েছেন হুয়ান মার্টিন দেল পোত্রো।

জাগ্রেবের ভিআইপি বক্সে ম্যারাডোনা। ছবি-ডেইলি মেইল।
জাগ্রেবের ভিআইপি বক্সে ম্যারাডোনা। ছবি-ডেইলি মেইল।

দল না জিতলেও গ্যালারিতে ম্যারাডোনা ছিলেন খুবই সরব। বান্ধবী নিয়ে ম্যাচের আগেই এসে বসেছেন ভিআইপি বক্সে। পেছনে টাঙানো ছিল আর্জেন্টিনার পতাকা, যার গায়ে আবার লেখা ছিল—‘ম্যারাডোনা পরিবার এখানে’।

পরে দুজনের হাস্যোজ্জ্বল একটা ছবিও ইনস্টাগ্রামে দিয়েছেন তাঁর বান্ধবী রোসিও অলিভিয়া।

এর আগে চারবার ফাইনাল খেললেও কখনো ডেভিস কাপের শিরোপা জিততে পারেনি আর্জেন্টিনা। ডেইলি মেইল।