অদ্ভুত যে স্কোরে লেখা: ইংল্যান্ড ২৬-১৭ ব্যবধানে জয়ী!
>এমন স্কোরকার্ড ক্রিকেট আগে কখনো দেখেনি, দেখবেও না হয়তো! যেখানে ম্যাচের ফলাফল রানে লেখা হয়নি। উইকেটের ব্যবধানেও নয়। ম্যাচের ফল লেখা হয়েছে বাউন্ডারির হিসাবে। মূল ম্যাচের পর সুপার ওভারও টাই। এরপর দুই দলের ম্যাচে মোট বাউন্ডারি হিসাব করা হয়। সুপার ওভারসহ ইংল্যান্ড ম্যাচে বাউন্ডারি (চার ও ছয়) মেরেছে ২৬টি। নিউজিল্যান্ড ১৭টি। তাতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড!
ইংল্যান্ড বনাম নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপ ফাইনাল স্কোরকার্ড
টস: নিউজিল্যান্ড
নিউজিল্যান্ড | রান | বল | ৪ | ৬ |
গাপটিল এলবিডব্লু ব ওকস | ১৯ | ১৮ | ২ | ১ |
নিকোলস ব প্লাঙ্কেট | ৫৫ | ৭৭ | ৪ | ০ |
উইলিয়ামসন ক বাটলার ব প্লাঙ্কেট | ৩০ | ৫৩ | ২ | ০ |
টেলর এলবিডব্লু ব উড | ১৫ | ৩১ | ০ | ০ |
ল্যাথাম ক অতি. (ভিন্স) ব ওকস | ৪৭ | ৫৬ | ২ | ১ |
নিশাম ক রুট ব প্লাঙ্কেট | ১৯ | ২৫ | ৩ | ০ |
ডি গ্র্যান্ডহোম ক অতি. (ভিন্স) ব ওকস | ১৬ | ২৮ | ০ | ০ |
স্যান্টনার অপরাজিত | ৫ | ৯ | ১ | ০ |
হেনরি ব আর্চার | ৪ | ২ | ১ | ০ |
বোল্ট অপরাজিত | ১ | ২ | ০ | ০ |
অতিরিক্ত (লেবা ১২, নো ১, ও ১৭) | ৩০ |
|
|
|
মোট (৫০ ওভারে, ৮ উইকেটে) | ২৪১ |
|
|
|
উইকেট পতন: ১-২৯ (গাপটিল, ৬.২ ওভার), ২-১০৩ (উইলিয়ামসন, ২২.৪), ৩-১১৮ (নিকোলস, ২৬.৫), ৪-১৪১ (টেলর, ৩৩.১), ৫-১৭৩ (নিশাম, ৩৮.৬), ৬-২১৯ (ডি গ্র্যান্ডহোম, ৪৬.৫), ৭-২৩২ (ল্যাথাম, ৪৮.৩), ৮-২৪০ (হেনরি, ৪৯.৩) | ||||
বোলিং: ওকস ৯-০-৩৭-৩ (ও ৪, নো ১), আর্চার ১০-০-৪২-১ (ও ৫), প্লাঙ্কেট ১০-০-৪২-৩, উড ১০-১-৪৯-১ (ও ২), রশিদ ৮-০-৩৯-০, স্টোকস ৩-০-২০-০ (ও ২) |
ইংল্যান্ড | রান | বল | ৪ | ৬ |
রয় ক ল্যাথাম ব হেনরি | ১৭ | ২০ | ৩ | ০ |
বেয়ারস্টো ব ফার্গুসন | ৩৬ | ৫৫ | ৭ | ০ |
রুট ক ল্যাথাম ব ডি গ্র্যান্ডহোম | ৭ | ৩০ | ০ | ০ |
মরগান ক ফার্গুসন ব নিশাম | ৯ | ২২ | ০ | ০ |
স্টোকস অপরাজিত | ৮৪ | ৯৮ | ৫ | ২ |
বাটলার ক অতি. (সাউদি) ব ফার্গুসন | ৫৯ | ৬০ | ৬ | ০ |
ওকস ক ল্যাথাম ব ফার্গুসন | ২ | ৪ | ০ | ০ |
প্লাঙ্কেট ক বোল্ট ব নিশাম | ১০ | ১০ | ১ | ০ |
আর্চার ব নিশাম | ০ | ১ | ০ | ০ |
রশিদ রানআউট | ০ | ০ | ০ | ০ |
উড রানআউট | ০ | ০ | ০ | ০ |
অতিরিক্ত (বা ২, লেবা ৩, ও ১২) | ১৭ |
|
|
|
মোট (৫০ ওভারে অলআউট) | ২৪১ |
|
|
|
উইকেট পতন: ১-২৮ (রয়, ৫.৪), ২-৫৯ (রুট, ১৬.৩), ৩-৭১ (বেয়ারস্টো, ১৯.৩), ৪-৮৬ (মরগান, ২৩.১), ৫-১৯৬ (বাটলার, ৪৪.৫), ৬-২০৩ (ওকস, ৪৬.১), ৭-২২০ (প্লাঙ্কেট, ৪৮.৩), ৮-২২৭ (আর্চার, ৪৮.৬), ৯-২৪০ (রশিদ, ৪৯.৫), ১০-২৪১ (উড, ৪৯.৬) | ||||
বোলিং: বোল্ট ১০-০-৬৭-০ (ও ২), হেনরি ১০-২-৪০-১, ডি গ্র্যান্ডহোম ১০-২-২৫-১ (ও ১), ফার্গুসন ১০-০-৫০-৩ (ও ৩), নিশাম ৭-০-৪৩-৩ (ও ১), স্যান্টনার ৩-০-১১-০ (ও ১) | ||||
ফল: টাই, ম্যাচ সুপার ওভারে |
সুপার ওভার
ইংল্যান্ড | রান | বল | ৪ | ৬ |
স্টোকস অপরাজিত | ৮ | ৩ | ১ | ০ |
বাটলার অপরাজিত | ৭ | ৩ | ১ | ০ |
অতিরিক্ত | ০ |
|
|
|
মোট (১ ওভারে, বিনা উইকেটে) | ১৫ |
|
|
|
বোলিং: বোল্ট ১-০-১৫-০ | ||||
নিউজিল্যান্ড | রান | বল | ৪ | ৬ |
নিশাম অপরাজিত | ১৩ | ৫ | ০ | ১ |
গাপটিল রানআউট | ১ | ১ | ০ | ০ |
অতিরিক্ত (ও ১) | ১ |
|
|
|
মোট (১ ওভারে, ১ উইকেটে) | ১৫ |
|
|
|
বোলিং: আর্চার ১-০-১৫-০ (ও ১) | ||||
ফল: টাই (বাউন্ডারির হিসাবে ইংল্যান্ড ২৬-১৭ ব্যবধানে জয়ী) | ||||
ম্যান অব দ্য ফাইনাল: বেন স্টোকস | ||||
ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট: কেন উইলিয়ামসন |