পাওয়ার প্লের প্রথম ৬ ওভারে আফগানদের রান ছিল বিনা উইকেটে ৬৬! এর মধ্যে গুরবাজের একার অবদানই ২১ বলে ৪২। শেষ পর্যন্ত তাঁর ৪৫ বলে ৮৭ এবং অধিনায়ক আসগর আফগানের ৩৮ বলে ৫৫ রানে ভর করে ৫ উইকেটে ১৯৮ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় আফগানিস্তান।

একে তো ২০০ ছুঁই ছুঁই সংগ্রহ তাড়া করতে হবে, তার ওপর প্রতিপক্ষ দলে আছেন রশিদ খানের মতো লেগ স্পিনার। জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানরা মোটামুটি শুরুর পর আর ম্যাচে থাকতে পারেননি। জয়ের জন্য শেষ ৩০ বলে তাদের দরকার ছিল ৮৬ রান।

প্রায় অসম্ভব এই লক্ষ্যে ব্যাটিং করে ৭ উইকেটে ১৫০ রানে থেমেছে জিম্বাবুয়ের ইনিংস। ৪৮ রানের জয়ে তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল আফগানিস্তান।

জিম্বাবুয়ের হয়ে ৩৭ বলে ৪৪ রান করেন তিনাশে কামুনহুকামুয়ে। শেষ দিকে জিম্বাবুয়ের আর কোনো ব্যাটসম্যান দাঁড়াতে পারেননি।

২৮ রানে ৩ উইকেট নেন আফগানিস্তান তারকা রশিদ খান। ২টি করে উইকেট ফরিদ আহমেদ ও করিম জানাতের।

আফগানিস্তানের ইনিংসে ১৫তম ওভারে আউট হন গুরবাজ। তার আগে ধ্বংসাত্মক ব্যাটিংয়ে সেঞ্চুরির সুবাস পাচ্ছিলেন তিনি। ৭ ছক্কা ও ৬ চারে ইনিংসটি সাজান তিনি। জিম্বাবুয়ের হয়ে ২ উইকেট ব্লেসিং মুজারাবানির।