এখানে আম্পায়ারের ভুল ছিল না। আকবরেরও না।
এই ঘটনায় গাজীর ক্রিকেটাররা আম্পায়ারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। অধিনায়ক আকবরকে বারবার স্কোরবোর্ডের দিকে হাত তুলে কিছু বলতে দেখা যাচ্ছিল। গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের ম্যানেজার সুমন অবশ্য এতে আম্পায়ারের ভুল দেখছেন না।
মুঠোফোনে তিনি বলছিলেন, ‘এখানে আম্পায়ারের ভুল ছিল না। আকবরেরও না। পাওয়ার প্লে শুরু হতে আরও এক ওভার বাকি ছিল। তাই আম্পায়ারও কোনো সিগনাল দেননি। আমরা স্কোরবোর্ডে ৪০ ওভার দেখে ফিল্ডিং সাজিয়েছি।‘
এতে অবশ্য আবাহনীর ব্যাটিংয়ে কোনো ছন্দপতন হয়নি। শেষ দশ ওভারে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে আবাহনী শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেটে ৩১১ রান করে। ১০৩ বল খেলে ১০৯ রান করেন তিনে নামা জাকের আলী। ১৩টি চার ও ২টি ছক্কায় সেজেছে জাকেরের ইনিংসটি।
আফিফের ব্যাট থেকে আসে ৩২ বলে ৫০ রানের ঝলমলে ইনিংস। ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা ছিল আফিফের ১৫৬ স্ট্রাইক রেটের ইনিংসে। তবে আবাহনীকে তিন শ ছাড়িয়ে যেতে সাহায্য করে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের ১০ বলে ১৮ রানের অপরাজিত ইনিংসটি।