বিবিসি বলছে, এখন পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। আর ১৯ জন নিখোঁজ আছেন।
ডেইলি মেইল জানিয়েছে, হামলার পরপরই তাঁর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে পুতিনের একটা ছবি দিয়েছেন। সে সঙ্গে লিখেছিলেন, ‘দানব, আশা করি সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যু হবে তোর।’ একটু পরই অবশ্য সেটা আর দেখা যায়নি। জিনচেঙ্কো দাবি করেছেন, তিনি নিজে থেকে সরাননি। ইনস্টাগ্রামই মুছে দিয়েছে এই বার্তা।
গত পরশু রাশিয়ার হামলার শঙ্কার মাঝেই ইনস্টাগ্রামে হুংকার ছুড়েছিলেন ম্যানচেস্টার সিটির লেফটব্যাক জিনচেঙ্কো, ‘আমার দেশটা ইউক্রেনীয়দের এবং কেউ তা কেড়ে নিতে পারবে না। আমরাও ছাড় দেব না। সভ্য বিশ্ব আমার দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্বন্ধে জানে, এই দেশে আমি জন্মেছি, বেড়ে উঠেছি এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের জার্সির প্রতিনিধিত্ব করি। এই দেশটাকে আমরা গৌরবান্বিত করার চেষ্টা করছি। সীমান্তটা তাই অবশ্যই অক্ষত রাখতে হবে।’
এদিকে ইউক্রেন সাইবার হামলারও শিকার হচ্ছে। ইউক্রেন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটগুলোতে হামলা করা হয়েছে। বাদ পড়েননি জিনচেঙ্কোও। উইকিপিডিয়ার থাম্বনেলে তাঁর পরিচিতিতে দেখা যাচ্ছে, তিনি ‘রাশিয়ান ফুটবলার’।