টুইটারের ঘটনাটি সে সময় বেশ শোরগোল তুলেছিল। কয়েক ঘণ্টার জন্য সব ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু পোস্ট করার সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর দিন কয়েক পর গ্রেপ্তার হয় গ্রাহাম।

সংঘবদ্ধ প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত হয় গ্রাহাম আইভান ক্লার্ক। এমন অভিযোগের সর্বোচ্চ সাজা ৩০ বছরের জেল। তবে তরুণ বয়স বিবেচনায় এনে গ্রাহমকে কেবল তিন বছরের সাজা দেন আদালত। এরপর আরও তিন বছর তাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।

সাজার মেয়াদের অংশবিশেষ জেলখানার বাইরে বিকল্প কোথাও কাটানোর সুযোগ পেতে পারে গ্রাহাম। তবে সেখানে কোনো ধরনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের সুযোগ পাবে না সে। আর একান্তই যদি ইলেকট্রনিক যন্ত্র ব্যবহার করতে হয়, তবে কারও তত্ত্বাবধানে করতে হবে। এদিকে রায় ঘোষণা পর্যন্ত এ পর্যন্ত জেলখানায় কাটানো ৮ মাস তার সাজা থেকে কাটা যাবে।

ওই হ্যাকের ঘটনায় যুক্তরাজ্যের ম্যাসন শেপার্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিমা ফাজেলি নামের আরও দুই তরুণের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান