জরুরি সেবায় ৯৯৯ নম্বর চালু

রাজধানীর আবদুল গণি সড়কে পুলিশের কন্ট্রোল অ্যান্ড কমান্ড সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জরুরি ৯৯৯ নম্বর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
রাজধানীর আবদুল গণি সড়কে পুলিশের কন্ট্রোল অ্যান্ড কমান্ড সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জরুরি ৯৯৯ নম্বর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স ও জরুরি পুলিশি সেবা পেতে জাতীয় হেল্প ডেস্ক হিসেবে ‘৯৯৯’ নম্বরটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।

রাজধানীর আবদুল গণি সড়কে পুলিশের কন্ট্রোল অ্যান্ড কমান্ড সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জরুরি নম্বরটির উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

টোল ফ্রি হিসেবে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে নাগরিকেরা পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স-সেবা নিতে পারবেন। এ জন্য গ্রাহকের কোনো রকম খরচ লাগবে না। কোনো অপরাধ ঘটতে দেখলে, প্রাণনাশের আশঙ্কা দেখা দিলে, কোনো হতাহতের ঘটনা চোখে পড়লে, দুর্ঘটনায় পড়লে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে, জরুরিভাবে অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজন হলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে সাহায্য চাওয়া যাবে। মোবাইল ফোন ও টেলিফোন উভয় মাধ্যমে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা যাবে।

পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হকের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীনও উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি উপদেষ্টা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানুষের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, যাতে মানুষকে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে না হয়। দলটি শুধু বর্তমান নিয়েই ব্যস্ত নয়, দেশের মানুষের ভবিষ্যৎ কল্যাণ নিয়েও তারা ভাবে।’

প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ বলেন, গত বছরের ২১ অক্টোবর পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয় ন্যাশনাল হেল্প ডেস্ক ৯৯৯ নম্বরটি। চলতি বছরের ৮ অক্টোবর পর্যন্ত পরীক্ষামূলক সেবা প্রদানের সময় ‘৯৯৯’ নম্বরে প্রায় ৩৩ লাখ কল এসেছে। এতে সেবাপ্রত্যাশীদের মধ্যে ৬৪ দশমিক ৮ শতাংশ পুলিশি সেবা, ৩১ দশমিক ১০ শতাংশ ফায়ার সার্ভিস এবং ৪ দশমিক ১ শতাংশ অ্যাম্বুলেন্স-সেবার জন্য ফোন করেছিলেন।