ছবিতে হকিংয়ের বর্ণাঢ্য জীবন

২১ বছর বয়সে স্টিফেন হকিংয়ের মোটর নিউরন রোগটি ধরা পড়লে চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, আর মাত্র দুই বছর তিনি বাঁচবেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে এ পদার্থবিজ্ঞানী বেঁচে রইলেন। তবে চিরন্তন সত্যি মৃত্যুকে মেনে নিয়ে আজ বুধবার ৭৬ বছর বয়সে চিরপ্রস্থান করলেন এই উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। তাঁর জন্ম হয়েছিল ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডে, ৮ জানুয়ারি ১৯৪২ সালে। পদার্থবিদ্যার ইতিহাসে অন্যতম সেরা তাত্ত্বিক হিসেবে বিবেচনা করা হয় স্টিফেন হকিংকে। ছবিতে তাঁর বর্ণাঢ্য জীবনের স্মরণীয় মুহূর্ত তুলে ধরা হলো:

দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে স্টিফেন হকিং। জোহানেসবার্গ, ১৪ মে, ২০০৮। ফাইল ছবি: এএফপি
দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে স্টিফেন হকিং। জোহানেসবার্গ, ১৪ মে, ২০০৮। ফাইল ছবি: এএফপি
স্পেনের ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জের টেনেরিফে স্টারমুস ফেস্টিভ্যালে বক্তৃতা দেন স্টিফেন হকিং। স্পেন, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ফাইল ছবি: এএফপি
স্পেনের ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জের টেনেরিফে স্টারমুস ফেস্টিভ্যালে বক্তৃতা দেন স্টিফেন হকিং। স্পেন, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ফাইল ছবি: এএফপি
রয়্যাল অপেরা হাউসে বাফটা ব্রিটিশ একাডেমি ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে রেড কার্পেটে স্টিফেন হকিং। সঙ্গে তাঁর সাবেক স্ত্রী জানে হকিং (বায়ে) ও মেয়ে লুসি হকিং (ডানে)। লন্ডন, ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫। ছবি: এএফপি
রয়্যাল অপেরা হাউসে বাফটা ব্রিটিশ একাডেমি ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে রেড কার্পেটে স্টিফেন হকিং। সঙ্গে তাঁর সাবেক স্ত্রী জানে হকিং (বায়ে) ও মেয়ে লুসি হকিং (ডানে)। লন্ডন, ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫। ছবি: এএফপি
২০০৭ সালে পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মহাশূন্যে ভরশূন্য অবস্থায় থাকার অভিজ্ঞতা নেন। বিশেষ এক জেট বিমানে করে তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়। দুই ঘণ্টা ছিলেন সেখানে। তখন তাঁর বয়স ছিল ৬৫ বছর। তিনি বলেন, ‘এ এক চমৎকার অভিজ্ঞতা...’। ২৬ এপ্রিল, ২০০৭। ফাইল ছবি: এএফপি
২০০৭ সালে পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মহাশূন্যে ভরশূন্য অবস্থায় থাকার অভিজ্ঞতা নেন। বিশেষ এক জেট বিমানে করে তাঁকে সেখানে পাঠানো হয়। দুই ঘণ্টা ছিলেন সেখানে। তখন তাঁর বয়স ছিল ৬৫ বছর। তিনি বলেন, ‘এ এক চমৎকার অভিজ্ঞতা...’। ২৬ এপ্রিল, ২০০৭। ফাইল ছবি: এএফপি
নাসার ৫০ বছর পূর্তিতে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘হোয়াই উই শোড গো ইনটু স্পেস’ শিরোনামে বক্তৃতা দেন বাবা-মেয়ে।  ডিসট্রিক্ট অব কলাম্বিয়া, ওয়াশিংটন, ২১ এপ্রিল, ২০০৮। ফাইল ছবি: এএফপি
নাসার ৫০ বছর পূর্তিতে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘হোয়াই উই শোড গো ইনটু স্পেস’ শিরোনামে বক্তৃতা দেন বাবা-মেয়ে। ডিসট্রিক্ট অব কলাম্বিয়া, ওয়াশিংটন, ২১ এপ্রিল, ২০০৮। ফাইল ছবি: এএফপি
ভ্যাটিকান সিটিতে পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে মহাকাশবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। রোম, ২৮ নভেম্বর, ২০১৬। ফাইল ছবি: এএফপি
ভ্যাটিকান সিটিতে পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে মহাকাশবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। রোম, ২৮ নভেম্বর, ২০১৬। ফাইল ছবি: এএফপি
সেন্ট বারনাবাস গির্জায় বিয়ের পর নববধূ স্ত্রী ইলেইন ম্যাসোনের সঙ্গে স্টিফেন হকিং। এটি তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। ইলেইন ছিলেন তাঁর সেবিকা। ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬। ফাইল ছবি: রয়টার্স
সেন্ট বারনাবাস গির্জায় বিয়ের পর নববধূ স্ত্রী ইলেইন ম্যাসোনের সঙ্গে স্টিফেন হকিং। এটি তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। ইলেইন ছিলেন তাঁর সেবিকা। ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬। ফাইল ছবি: রয়টার্স
নোবেল বিজয়ী চিলির পাবলো নেরুদার বই দেখছেন স্টিফেন হকিং। সান্তিয়াগো, চিলি, ১৭ জানুয়ারি, ২০০৮। ফাইল ছবি: রয়টার্স
নোবেল বিজয়ী চিলির পাবলো নেরুদার বই দেখছেন স্টিফেন হকিং। সান্তিয়াগো, চিলি, ১৭ জানুয়ারি, ২০০৮। ফাইল ছবি: রয়টার্স
স্পেনের গিজন শহরের উত্তরাঞ্চলে সান লরেঞ্জো সৈকতে স্ত্রী ইলেইনের সঙ্গে স্টিফেন। ১০ এপ্রিল, ২০০৫। ফাইল ছবি: রয়টার্স
স্পেনের গিজন শহরের উত্তরাঞ্চলে সান লরেঞ্জো সৈকতে স্ত্রী ইলেইনের সঙ্গে স্টিফেন। ১০ এপ্রিল, ২০০৫। ফাইল ছবি: রয়টার্স
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম’ মেডেল পরিয়ে দেন স্টিফেন হকিংয়ের গলায়। হোয়াইট হাউস, যুক্তরাষ্ট্র, ১২ আগস্ট, ২০০৯। ফাইল ছবি: এএফপি
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম’ মেডেল পরিয়ে দেন স্টিফেন হকিংয়ের গলায়। হোয়াইট হাউস, যুক্তরাষ্ট্র, ১২ আগস্ট, ২০০৯। ফাইল ছবি: এএফপি
দাতব্য সংস্থা লিওনার্ড চেশায়ার ডিজঅ্যাবিলিটির এক অনুষ্ঠানে স্টিফেনের সঙ্গে ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথ। এই দাতব্য সংস্থাটি যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীর অক্ষম মানুষের সহায়তায় কাজ করে। ২৯ মে, ২০১৪, সেন্ট জেমস প্যালেস, লন্ডন। ফাইল ছবি: রয়টার্স
দাতব্য সংস্থা লিওনার্ড চেশায়ার ডিজঅ্যাবিলিটির এক অনুষ্ঠানে স্টিফেনের সঙ্গে ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথ। এই দাতব্য সংস্থাটি যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীর অক্ষম মানুষের সহায়তায় কাজ করে। ২৯ মে, ২০১৪, সেন্ট জেমস প্যালেস, লন্ডন। ফাইল ছবি: রয়টার্স
বৈজ্ঞানিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে ও বিজ্ঞানের প্রসারে যাঁরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন, তাঁদের জন্য স্টিফেন হকিং নিজের নামে পদক দেওয়ার ঘোষণা দেন। যাঁরা সিনেমা, সংগীত, লেখনী ও চিত্রকলার মাধ্যমে বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে নিয়ে যাবেন তাঁদের জন্য এই পদক। ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫, লন্ডন। ফাইল ছবি: রয়টার্স
বৈজ্ঞানিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে ও বিজ্ঞানের প্রসারে যাঁরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন, তাঁদের জন্য স্টিফেন হকিং নিজের নামে পদক দেওয়ার ঘোষণা দেন। যাঁরা সিনেমা, সংগীত, লেখনী ও চিত্রকলার মাধ্যমে বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে নিয়ে যাবেন তাঁদের জন্য এই পদক। ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫, লন্ডন। ফাইল ছবি: রয়টার্স
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্টিফেন হকিংয়ের সঙ্গে মাইক্রোসফট প্রেসিডেন্ট বিল গেটস (বাঁয়ে)। সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এলেক ব্রোয়েরস। ৭ অক্টোবর, ১৯৯৭। ফাইল ছবি: রয়টার্স
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্টিফেন হকিংয়ের সঙ্গে মাইক্রোসফট প্রেসিডেন্ট বিল গেটস (বাঁয়ে)। সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এলেক ব্রোয়েরস। ৭ অক্টোবর, ১৯৯৭। ফাইল ছবি: রয়টার্স
হংকংয়ের বিমানবন্দরে স্টিফেন হকিং। তাঁকে স্বাগত জানায় একঝাঁক শিশু। ১২ জুন, ২০০৬। ফাইল ছবি: এএফপি
হংকংয়ের বিমানবন্দরে স্টিফেন হকিং। তাঁকে স্বাগত জানায় একঝাঁক শিশু। ১২ জুন, ২০০৬। ফাইল ছবি: এএফপি
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নিজেই সাইটেশন পড়ে স্টিফেন হকিংয়ের গলায় ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম’ মেডেল পরিয়ে দেন। ইস্ট রুম, হোয়াইট হাউস, ১২ আগস্ট, ২০০৯। ফাইল ছবি: এএফপি
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নিজেই সাইটেশন পড়ে স্টিফেন হকিংয়ের গলায় ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম’ মেডেল পরিয়ে দেন। ইস্ট রুম, হোয়াইট হাউস, ১২ আগস্ট, ২০০৯। ফাইল ছবি: এএফপি
বিশ্ববিখ্যাত এই বিজ্ঞানীর জীবনী নিয়ে তৈরি হয় তথ্যচিত্র। নাম ‘হকিং’। কেমব্রিজ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধনের রাতে এই তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। ছবিটি সেই রাতে তোলা হয়। পূর্ব ইংল্যান্ড, ক্যামব্রিজ, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩। ফাইল ছবি: এএফপি
বিশ্ববিখ্যাত এই বিজ্ঞানীর জীবনী নিয়ে তৈরি হয় তথ্যচিত্র। নাম ‘হকিং’। কেমব্রিজ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধনের রাতে এই তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। ছবিটি সেই রাতে তোলা হয়। পূর্ব ইংল্যান্ড, ক্যামব্রিজ, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩। ফাইল ছবি: এএফপি