ব্যাংকের লেনদেনে বেশি জনপ্রিয় স্মার্টফোন অ্যাপ

*  অনলাইন ব্যাংকিং শুরুর আগে কয়েকটি প্রধান ব্যাংক থেকে হোম-ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়া যেত ।

*  ২০১০ থেকে ২০১৫ সালে মোবাইল বা ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের লগ–ইন ও পাসওয়ার্ডের তথ্য চুরির ঘটনা বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩০০ শতাংশে।

*  ২০০৬ সাল নাগাদ ৮০ শতাংশ মার্কিন ব্যাংক অনলাইন ব্যাংকিং দেয়।

*  ২০১০ সালে দেখা যায় ইন্টারনেটের চেয়েও দ্রুতগতিতে অনলাইন ব্যাংকিং বৃদ্ধি পাচ্ছে।

*  ২০১৪ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ক্রেডিট ইউনিয়নগুলোতে মোবাইল অ্যাপের ব্যবহার ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।

*  প্যাসিভ বায়োমেট্রিক্স অনলাইন ব্যাংকিংয়ের নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে জনপ্রিয় এক মাধ্যম যা ব্যবহারে লগইন তথ্য চুরি করা ঠেকানো সম্ভব। প্যাসিভ বায়োমেট্রিক্সের মধ্যে কণ্ঠস্বর, আইরিশ এবং মুখমণ্ডল শনাক্তকরণ প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত।

*  ৭৬ শতাংশ অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবহারকারীরা গড়ে ৯০ দিন পর একটি শাখা পরিদর্শন করেন। ৬৮ শতাংশ জন এটিএম থেকে সেবা গ্রহণ করেন। ৩৭ শতাংশ জন কল সেন্টারে কল করেন সমস্যা সমাধানের জন্য।

*  ৫৭ শতাংশ জন ইন্টারনেট সংযুক্ত মোবাইল ফোন থেকে সেবা গ্রহণ করেন। ৪১ শতাংশ জন ফোন থেকে ব্যাংকের ওয়েবসাইট পরিদর্শন করেন ।

*  ৮৭ শতাংশেরও বেশি অনলাইন ব্যবহারকারী সপ্তাহে একদিন ব্যাংকের ওয়েবসাইট পরিদর্শন করেন।

*  ৬৫ শতাংশ ব্যবহারকারী তাঁদের অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য ই-মেইলের মাধ্যমে পেতে চান।

*  শুধু গড়ে ১০০ জনের মধ্যে ৮ জন ব্যাংকের তথ্য ফেসবুক বা টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে পেতে চান।

*  নিরাপত্তার খাতিরে ২৯ শতাংশ মানুষ তাঁদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টকে অনলাইনের মাধ্যমে ব্যবহার করতে চান না ।

*  ৪০ শতাংশেরও বেশি অনলাইন ব্যাংকিং মোবাইল যন্ত্র দিয়ে সঞ্চালিত হয়।

*  ব্যাংকের লেনদেনে ওয়েবসাইটের চেয়ে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে স্মার্টফোন অ্যাপ।

*  ব্যাংকিংয়ের অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে পেপ্যালের অ্যাপ ।

*  ৪১ শতাংশেরও বেশি গ্রাহকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পেপ্যালের সঙ্গে সংযুক্ত ।