প্রযুক্তিতেই সমৃদ্ধি

১৯ মার্চ ঢাকায় বসছে এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় পরিসরের বেসিস সফটএক্সপো। বর্তমানে বিশ্বে যে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের ধারা শুরু হয়েছে, তথ্যপ্রযুক্তির সেই ধারায় বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা তুলে ধরা হবে তিন দিনের এই মেলায়। পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবন, ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগও থাকছে।

বিশ্ব এখন এগোচ্ছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের দিকে। এই বিপ্লবের মূলে আছে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি)। বাংলাদেশেও আইসিটি প্রসার দ্রুত হচ্ছে। জীবনযাত্রায় যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির বহুমুখী ব্যবহার। প্রযুক্তির সাম্প্রতিকতম উদ্ভাবন এবং আইসিটিতে বাংলাদেশে সক্ষমতার নমুনা দেখাতে কাল ১৯ মার্চ থেকে রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা (আইসিসিবি) শুরু হচ্ছে বেসিস সফটএক্সপো ২০১৯।

তিন দিনের এ মেলার আয়োজক বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। টেকনোলজি ফর প্রসপারিটি স্লোগান নিয়ে সফটএক্সপোর এটি ১৫তম আয়োজন। প্রথম মেলা হয়েছিল ২০০৩ সালে। এবারের মেলা শেষ হবে ২১ মার্চ। সফটএক্সপোর অংশীদার হিসেবে রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ। ইন্ডাস্ট্রি ৪.০ জোন এবং এক্সিপেরিয়েন্স জোনের অংশীদার সরকারের লিভারেজিং আইসিটি ফর গ্রোথ, এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যাস প্রকল্প এবং বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)।

এগিয়ে যাচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি খাত
বেসিস সফটএক্সপো ২০১৯-এর আহ্বায়ক ফারহানা এ রহমান বলেন, ‘আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাত এগিয়ে যাচ্ছে বলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। আমাদের এই আয়োজনের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সক্ষমতা তুলে ধরব। এবারের আসরে সারা দেশ থেকেই প্রচুর সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।’

নানা আয়োজনে
বেসিস সফটএক্সপোর এই ১৫তম আয়োজন হচ্ছে সবচেয়ে বড় পরিসরে। আইসিসিবির পাঁচটি হলজুড়ে হবে দেশের আইসিটি খাতের সবচেয়ে বড় এই মেলা। প্রতিবছরের মতো এবারও দেশ-বিদেশ থেকে বক্তারা আসবেন। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য থাকছে উইমেন জোন। শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিটি স্টলেই থাকবে জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) জমা দেওয়ার সুবিধা।
ব্যবসা সম্প্রসারণ কিংবা নতুন উদ্যোগ নেওয়ার জন্য থাকবে বি-টু-বি ম্যাচমেকিং, জাপান ডে, করপোরেট আওয়ার। বিজনেস লিডারস মিটে অংশ নেবেন করপোরেট প্রতিষ্ঠানের পাঁচ শতাধিক পদস্থ কর্মকর্তা। সবাইকে নিয়েই এবারের মেলার আয়োজনটি করা হয়েছে।

সমৃদ্ধির জন্য প্রযুক্তি
এবারের মেলার স্লোগান সমৃদ্ধির জন্য প্রযুক্তি (টেকনোলজি ফর প্রসপারিটি)। গোটা দুনিয়া আজ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের দ্বারপ্রান্তে। তথ্যপ্রযুক্তি বদলে দিচ্ছে জীবনমান। তথ্যপ্রযুক্তির এ ধারায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে আমূল পাল্টে যাবে জীবন। ফারহানা এ রহমান বলেন, প্রতিটি খাতই এ পালাবদলের মধ্য দিয়ে যাবে। তথ্যপ্রযুক্তির পালাবদলের ধারার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যারা সেরা প্রস্তুতিটা নিতে পারবে, তারাই টিকে থাকবে, এগিয়ে যাবে অগ্রগতির নতুন সোপানের দিকে। তথ্যপ্রযুক্তি অগ্রগতির ধারবাহক। নিত্যনতুন প্রযুক্তি নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে আমাদের দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এবং পরিবর্তনের সঙ্গী হচ্ছি আমরা। তথ্যপ্রযুক্তির পরিবর্তনের ও অগ্রগতির ধারার নীরব সাঙ্গী না হয়ে, সরবে যোগ দিন তথ্যপ্রযুক্তির পালাবদলে। কারণ, প্রযুক্ত মানেই সমৃদ্ধি। আর বেসিস সফটএক্সপো ২০১৯ মানেই টেকনোলজি ফর প্রসপারিটি।

শুরুটা হয়েছিল কম্পিউটার চেনানোর মধ্য দিয়ে
সফটএক্সপো নিয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘এবারের বেসিস সফটএক্সপোতে ডিজিটাল শিল্পবিপ্লব হবে। আমাদের শুরুটা হয়েছিল কম্পিউটার চেনানোর মধ্য দিয়ে। তারপর ২০০৩ থেকে আমরা শুরু করলাম বেসিসের সফটএক্সপো। এটা এখন ডিজিটাল টেকনোলজি এক্সপো। স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রগতি ডিজিটাল বাংলাদেশের মূলভিত্তি। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হচ্ছে স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতের নিরলস অবদানের কারণেই। বেসিস সফটএক্সপো আয়োজনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা তুলে ধরা।’

একনজরে বেসিস সফটএক্সপো ২০১৯
১৯ থেকে ২১ মার্চ, ২০১৯
 সময়সূচি: প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা।
 স্থান: আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা (আইসিসিবি)

যা থাকছে—
 ১০টি জোন
 নতুন সংযোজন: ইন্ডাস্ট্রি ৪,০ জোন,এক্সপেরিয়েন্স জোন, উইমেন জোন এবং ভ্যাট জোন
 ২৫০টির বেশি দেশি-বিদেশি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের স্টল
 ৩০টির বেশি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিবিষয়ক সেমিনার
 করপোরেট আওয়ার, অংশ নেবেন পাঁচ শতাধিক করপোরেট কর্মকর্তা
 আইসিটি ক্যারিয়ার ক্যাম্প
 গেমিং ফেস্ট

মেলায় বিনা মূল্যে নিবন্ধন করে প্রবেশ করা যাবে। নিবন্ধনের ঠিকানা: http://softexpo.com.bd/visitor-registration-2019
এ ছাড়া মেলা প্রাঙ্গণে তাৎক্ষণিক নিবন্ধনও করা হবে।

৩০টির বেশি সেমিনার
সেমিনার ও অনুষ্ঠান কখন কোনটি

 ১৯ মার্চ
সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা
হল ১: উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।
বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা
হল-১ (থিয়েটার): সেমিনার। বিষয়: কীভাবে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার বাজার তৈরি করা সম্ভব?
হল-১। গোলটেবিল আলোচনা। বিষয়: ডিজিটালাইজড ভূমি অধিদপ্তর—প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জসমূহ ও করণীয়।
সেমিনার হল। বিষয়: বাংলা যান্ত্রিক অনুবাদক।
টেন্ট। বিষয়: আইওটি লঞ্চিং।
বিকেল ৪টা থেকে ৬টা
লঞ্চ প্যাড: মেগা ইভেন্ট।
বিষয়: ডেভকন ২০১৯।
বিকেল ৫:৩০ থেকে সন্ধ্যা ৭:৩০
হল-১ (থিয়েটার): সেমিনার। বিষয়: স্মার্ট সল্যুশন, স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার।
হল-১। গোলটেবিল আলোচনা। বিষয়: ফিনটেক হাব, ডিজিটাল পেমেন্ট অ্যান্ড ব্লকচেইন।
সেমিনার হল। বিষয়: শিক্ষা ও দক্ষতা—চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রস্তুতি।
টেন্ট। িবষয়: আন্তর্জাতিক অঙ্গণে ব্যবসা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ডিজিটাল প্লাটফর্মের ভূমিকা ও অন্যান্য।
লঞ্চ প্যাড। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কনসার্ট।

 ২০ মার্চ
সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা
হল-১। গোলটেবিল আলোচনা: স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতভিত্তিক রাজস্ব সঞ্চালনব্যবস্থা বৃদ্ধির লক্ষ্যে করণীয়।
হল-১। গোলটেবিল আলোচনা: ডিজিটাল বিপণনে আরোপিত বর্তমান মূসক ব্যবস্থা ও করণীয়।
সেমিনার হল। বিষয়: তথ্য সুরক্ষা: পরিবর্তনশীল আন্তর্জািতক আইন।
সকাল ১০:৩০টা থেকে সকাল ১১:৩০টা
টেন্ট। বিষয়: জাপানের সঙ্গে যৌথ বাণিজ্য এবং বড় প্রকল্পসমূেহ জাপানের অংশগ্রহণ।
দুপুর ১২:৩০টা থেকে দুপুর ১:৩০টা
টেন্ট। বিষয়: জাপানে পেশা গড়ার লক্ষ্যে করণীয়।
দুপুর ২ টা থেকে দুপুর ২:৩০টা
টেন্ট। বিষয়: এক্সপেরিয়েন্স শেয়ারিং সেশন।
বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা
হল-১: মেগা ইভেন্ট। িবষয়: শিক্ষার্থীদের জন্য আইসিটি ক্যারিয়ার ক্যাম্প।
সেমিনার হল। বিষয়: তথ্যপ্রযুক্তি খাতে জাপানের সঙ্গে বাণিজ্য সম্ভাবনা এবং বাংলােদশে জাপান ডেস্কের উদ্বোধন।
বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টায়
লঞ্চ প্যাড। মেগা ইভেন্ট: উদ্যোক্তার পথ চলা।
িবকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৬:৩০টা
টেন্ট। িবষয়: জাইকা–আইটিইই সনদ বিতরণী অনুষ্ঠান।
বিকেল ৫:৩০ থেকে সন্ধ্যা ৭:৩০
হল-১ (গোলটেবিল)। সেমিনার: পরিবর্তনে নেতৃত্ব িদচ্ছেন প্রযুক্তিবান্ধব নারীরা।
হল-১ গোলটেবিল বৈঠক: ই-কমার্স নীতিমালা: চ্যালেঞ্জসমূহ এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এর গুরুত্ব।
সেমিনার: বিষয়: ডিজিটাল পালাবদলে গড়ছি ডিজিটাল ঢাকা।
লঞ্চ প্যাড : সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কনসার্ট।

 ২১ মার্চ
সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা
হল-১ (থিয়েটার)। সেমিনার: ৫জি: নতুন যুগের সূচনা।
হল-১। গোলটেবিল বৈঠক: ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ডিজিটালাইজেশন এবং শিক্ষা সফটওয়্যারের ব্যবহার।
সেমিনার হল। রপ্তানি কৌশল এবং স্থানীয় বাজারের প্রস্তুিত।
সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭:৩০টা
টেন্ট: ভূপৃষ্ঠ পর্যবেক্ষণে নতুন দৃিষ্টভঙ্গি।
বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা
হল-১। (থিয়েটার)। সেমিনার: ম্যানেজ্ড সার্ভিসেস: টেকসই ই–সরকার।
সেমিনার। ইন্ডাস্ট্রি ৪.০: উৎপাদননির্ভর খাতের সম্ভাবনাসমূহ।
বিকেল ৪:৩০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা
হল-১। মেগা ইভেন্ট। বিষয়: বিজনেস লিডারশীপ িমট।
সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা
হল-১। সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ।

সময়রেখা
বেসিস সফটএক্সপো: শুরু থেকে এখন
২০০৩
স্থান: বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র।
সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা প্রদর্শনী এবং তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা।
প্রতিষ্ঠান: ১২০।
দর্শক: ৫০ হাজারের বেশি।

২০০৪
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান : বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র।
সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা প্রদর্শনী, তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, ২০টি সেমিনার, বেস্ট আইটি ইউজ পুরস্কার এবং আইটি এন্টাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম।
প্রতিষ্ঠান: ১২০।
দর্শক: ৫০ হাজারের বেশি।

২০০৫
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান: বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র।
জোন: চারটি।
তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, আটটি সেমিনার ও কর্মশালা, বেস্ট আইটি ইউজ অ্যাওয়ার্ড এবং আইটি এন্টাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম ইত্যাদি।
প্রতিষ্ঠান: ১২৫।
দর্শক: এক লাখ।

২০০৬
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান : বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র।
জোন: চারটি।
তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, ২০টি সেমিনার ও কর্মশালা, বেসিস–ডিবিবিএল বেস্ট আইটি ইউজ অ্যাওয়ার্ড, আইটি ইনোভেশন সার্চ প্রোগ্রাম এবং সিইও ডিনার।
প্রতিষ্ঠান: ২০০।
দর্শক: এক লাখ।

২০০৭
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান: বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র।
জোন: সাতটি।
তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, আটটি সেমিনার ও কর্মশালা, বেস্ট আইটি ইউজ অ্যাওয়ার্ড ও আইটি ইনোভেশন সার্চ প্রোগ্রাম।
প্রতিষ্ঠান: ১৩০।
দর্শক: এক লাখ।

২০০৮
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান: বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র।
জোন: ছয়টি।
তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, ১৬টি সেমিনার ও গোলটেবিল বৈঠক।
প্রতিষ্ঠান: ১৩০।
দর্শক: এক লাখ।

২০০৯
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান: বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা।
জোন: আটটি।
তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, ১০টি সেমিনার, অ্যাওয়ার্ড অ্যান্ড সিইও নাইট, আইটি এন্টাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম।
প্রতিষ্ঠান: ১৩০।
দর্শক: এক লাখ।
যৌথ আয়োজক: বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।

২০১০
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান: বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা।
জোন: সাতটি।
তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, ১৩টি সেমিনার, একটি গোলটেবিল বৈঠক, সাতটি কারিগরি অধিবেশন পুরস্কার এবং সিইও নাইট।
প্রতিষ্ঠান: অংশগ্রহণ করে ছিলো মোট ১৩৫টি।
দর্শক: এক লাখ।
যৌথ আয়োজক: বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।

২০১১
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান: বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা।
জোন: সাতটি।
তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, ২২টি সেমিনার ও গোলটেবিল বৈঠক, বেসিস অ্যাওয়ার্ড নাইট, আইটি–ইনোভেশন সার্চ প্রোগ্রাম, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ম্যাচমেকিং, কোড ওয়ারিয়র চ্যালেঞ্জ ইত্যাদি।
প্রতিষ্ঠান: ১৩৫।
দর্শক: এক লাখ।
যৌথ আয়োজক: তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি।

২০১২
ব্যাপ্তিকাল: পাঁচ দিন।
স্থান : বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা।
জোন: ১০টি।
আয়োজন: তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা, ২২টি সেমিনার ও গোলটেবিল বৈঠক, বেসিস অ্যাওয়ার্ড নাইট, আইটি–ইনোভেশন সার্চ প্রোগ্রাম, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ম্যাচমেকিং, কোড ওয়ারিয়র চ্যালেঞ্জ এবং আইডিয়া অ্যান্ড ইনোভেশন প্লাটপফর্ম ইত্যাদি।
প্রতিষ্ঠান: ১৪০।
দর্শক: এক লাখ ২০ হাজার।
যৌথ আয়োজক: তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি।

২০১৪ ও ২০১৫
সরকার আয়োজিত ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড মেলার অংশ হিসেবে বেসিস সফটএক্সপো অনুষ্ঠিত হয়।

২০১৭
ব্যাপ্তিকাল: চার দিন।
স্থান : বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা।
জোন: চারটি।
আয়োজন: লিডারশিপ মিট, ইন্টারন্যাশনাল বিটুবি, বেসিস স্মার্ট কার্ড, আইডিয়া ওয়ার্কশপ ফর গেম ডেভেলপমেন্ট, সেমিনার অন ই–কমার্স ইন বাংলাদেশ, ডেভেলপার কনফারেন্স, টেক ওমেন কনফারেন্স, এন্টাপ্রেনিউরশিপ কনফারেন্স এবং ইনফরমেশন কনফারেন্স।
প্রতিষ্ঠান: ১৮০টি।
দর্শক: এক লাখ ২০ হাজার।

২০১৮
ব্যাপ্তিকাল: চার দিন।
স্থান : বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা।
জোন: পাঁচ।
৬টি সেমিনার, ডেভেলপার কনফারেন্স, বিটুবি লোকাল, স্টার্টআপ, তথ্যপ্রযুক্তি চাকরি মেলা।
প্রতিষ্ঠান: অংশগ্রহণ করে ছিল মোট ১৮০টি।
দর্শক: এক লাখ ৩০ হাজার।

২০১৯
স্থান: আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, বসুন্ধরা, ঢাকা।
ব্যাপ্তিকাল: ১৯ থেকে ২১ মার্চ, ২০১৯।
জোন: ১০টি।
অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান: ২৫০।