বনশ্রীর 'ভূতের বাড়ি'

>রামপুরার বনশ্রীর বি ব্লকের ১৫ নম্বর বাড়িটির মালিক যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী এক ব্যক্তি। জটিল নকশাসংবলিত নির্মাণাধীন বাড়িটি ঘিরে স্থানীয় ব্যক্তিদের আগ্রহের কমতি নেই। বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক আবুল কালাম ভূঁইয়া জানান, বাড়ির মালিক যখন ঢাকা আসেন তখনই বাড়িটির নির্মাণকাজ চলে, তিনি না থাকলে কাজ প্রায় বন্ধ থাকে। দিনের পর দিন নির্মাণকাজ বন্ধ থাকায় স্থানীয় ব্যক্তিদের মনে নানা জল্পনা-কল্পনার সৃষ্টি হয়েছে। সবাই এই বাড়িটিকে ‘ভূতের বাড়ি’ বলেই চেনে। স্থানীয় রিকশাচালকেরাও এক নামে চেনেন। তবে বাড়ির সামনের সাইবোর্ডে স্পষ্ট করে লেখা রয়েছে, ‘এ বাড়ি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে দেখে ও দেখায়। সুন্দরের গুণগান গায়। এ বাড়ি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অফুরান প্রকাশ’। প্রকৃতি থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই বাড়ির নকশা করা হয়েছে বলে দাবি বাড়ির মালিকের। ভিন্ন ধরনের নকশা দেখেই মানুষ এটিকে ভূতের বাড়ি নাম দিয়েছে, এমনটাই মনে করেন বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক আবুল কালাম ভূঁইয়া। এই এলাকার বাসিন্দা মো. সবুজও তাই মনে করেন। তিনি আরও বলেন, ‘বাড়িটি দেখে আমার ভালো লাগে। অনেকেই বাড়িটি দেখতে আসে, আমার ভালোই লাগে।
এলাকাবাসীর কাছে বাড়িটি ‘ভূতের বাড়ি’ নামে পরিচিত।
এলাকাবাসীর কাছে বাড়িটি ‘ভূতের বাড়ি’ নামে পরিচিত।
বাড়িটি সম্পর্কে নিজের কথা সাইনবোর্ডে তুলে ধরেছেন মালিক।
বাড়িটি সম্পর্কে নিজের কথা সাইনবোর্ডে তুলে ধরেছেন মালিক।
প্রকৃতি থেকে অনুপ্রাণিত নানা মোটিফ।
প্রকৃতি থেকে অনুপ্রাণিত নানা মোটিফ।
বাড়িটির নকশা অত্যন্ত জটিল। পুরো বাড়িটিই নকশায় মোড়া।
বাড়িটির নকশা অত্যন্ত জটিল। পুরো বাড়িটিই নকশায় মোড়া।
লতা-পাতা, ফুল, পশুপাখি ইত্যাদি নানা মোটিফ প্রাধান্য পেয়েছে এই ব্যতিক্রধর্মী স্থাপত্যকর্মে।
লতা-পাতা, ফুল, পশুপাখি ইত্যাদি নানা মোটিফ প্রাধান্য পেয়েছে এই ব্যতিক্রধর্মী স্থাপত্যকর্মে।