নিষিদ্ধ বর্জ্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে প্রাণিখাদ্য

>নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের একটি মাছ ও মুরগির খাবার তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়েছে র‍্যাব-১১ ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের একটি দল। বৃহস্পতিবার র‍্যাবের নির্বাহী হাকিম সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। এ কারখানায় আমদানিনিষিদ্ধ প্রাণিখাদ্য উপকরণ এমবিএম (মিট অ্যান্ড বোন মিল) ও ট্যানারি বর্জ্য দিয়ে মাছ ও মুরগির খাবার তৈরি করা হয়। কারখানা থেকে প্রায় ২১০ টন প্রাণিখাদ্য উপকরণ জব্দ করা হয়। এ অপরাধে দুজনকে কারাদণ্ড দিয়ে কারখানাটি সিলগালা করে দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। সারওয়ার আলম জানিয়েছেন, এসব খাদ্যপণ্যের মাধ্যমে ক্রমিয়াম, হেভি মেটাল, অ্যান্টিবায়োটিকসহ ক্ষতিকারক উপাদান মাছ ও মুরগির মধ্যে প্রবেশ করছে। ছবিগুলো বৃহস্পতিবারের।
এই কারখানা থেকে কয়েক শ টন নিষিদ্ধ প্রাণিখাদ্য জব্দ করা হয়।
এই কারখানা থেকে কয়েক শ টন নিষিদ্ধ প্রাণিখাদ্য জব্দ করা হয়।
বর্জ্যগুলো মেশিনের মাধ্যমে পাউডারে পরিণত করা হয়।
বর্জ্যগুলো মেশিনের মাধ্যমে পাউডারে পরিণত করা হয়।
নিষিদ্ধ বর্জ্য থেকে তৈরি হয় এমন বাদামি রঙের প্রাণিখাদ্য।
নিষিদ্ধ বর্জ্য থেকে তৈরি হয় এমন বাদামি রঙের প্রাণিখাদ্য।
স্তূপ করে রাখা হয়েছে নিষিদ্ধ এমবিএম (মিট অ্যান্ড বোন মিল) ও ট্যানারি বর্জ্য।
স্তূপ করে রাখা হয়েছে নিষিদ্ধ এমবিএম (মিট অ্যান্ড বোন মিল) ও ট্যানারি বর্জ্য।
কারখানার একদিকে বর্জ্যের গুদাম।
কারখানার একদিকে বর্জ্যের গুদাম।