দলের অন্যান্য নেতাদের আকৃষ্ট করতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন হান্ট। দলের জ্যেষ্ঠ নেতা টম টজেন্ডহাট ও অ্যাটর্নি জেনারেল সুয়েলা ব্রেভারমেন এর মধ্যেই নেতৃত্বে আসার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন।
সম্প্রতি মন্ত্রিসভার সদস্যরা তাঁর নেতৃত্বে অনাস্থা জানানোর পর দলীয় পদ ছাড়তে বাধ্য হন বরিস। কিন্তু উপযুক্ত কাউকে না পাওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী পদে থাকার কথা জানিয়েছেন বরিস। তবে বিরোধী দল ও বরিসের নিজ দলের কয়েকজন নেতা এখনই তাঁর পদত্যাগ চাইছেন। যদিও খুব শিগগির বরিস প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়বেন বলে মনে করছেন না সংশ্লিষ্টরা।
ইতিমধ্যে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনে একটি তালিকাও তৈরি করেছেন বরিস। যেসব মন্ত্রী তাঁর নেতৃত্বে অনাস্থা জানিয়ে পদত্যাগ করেছেন তাঁদের জায়গা পূরণে কাজ করছেন বরিস। তিনি পদত্যাগকারী মন্ত্রীদের জানিয়ে দিয়েছেন যে তিনি তত্ত্বাবধায়ক প্রধানন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন।
টরি এমপি স্যার জিওফ্রে ক্লিফটন–ব্রাউন বলেছেন, উত্তরসূরি নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত বরিস জনসনই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থাকবেন বলেই মনে হচ্ছে।