Thank you for trying Sticky AMP!!

কোরবানির পশুর হাটে ঢোকা-বের হওয়া ভিন্ন পথে

ফাইল প্রথম আলো

কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এক দিক দিয়ে প্রবেশ এবং আরেক দিক হয়ে বের হতে হবে। হাটগুলোতে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস এসব কথা বলেন।

পশুর হাট সম্পর্কে মেয়র বলেন, ‘যেহেতু করোনা পরিস্থিতি, তাই হাটগুলোতে যাতে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন করা হয়, সে জন্য আমরা সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করব।’  

নিয়মিত পরিদর্শনের অংশ হিসেবে আজ আজিমপুর, বঙ্গভবন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যান মেয়র তাপস।‌ এ সময় তিনি পুরোনো পলাশী এলাকায় একটি অন্তর্বর্তীকালীন বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রের (এসটিএস) উদ্বোধন করেন।

তাপস বলেন, ‘আমরা ওয়ার্ডভিত্তিক এসটিএস নির্মাণ করছি, যার মাধ্যমে প্রত্যেক ওয়ার্ডের বর্জ্যগুলো এখানেই সংগৃহীত হবে এবং এখান থেকে বর্জ্যগুলো মাতুয়াইল কেন্দ্রীয় ভাগাড়ে চলে যাবে। সুতরাং ঢাকা শহরকে সম্পূর্ণরূপে উন্মুক্ত স্থানের বর্জ্য থেকে আমরা মুক্ত রাখতে পারব।’

পরে ঢাদসিক মেয়র নগরীর আজিমপুর ও বঙ্গভবনের দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে সামাজিক অনুষ্ঠানকেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রস্তাবিত স্থান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের মুসা খাঁ ও ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর সমাধিস্থল পরিদর্শন করেন।

এ সময় অন্যদের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমোডর মো. বদরুল আমিন, প্রধান প্রকৌশলী মো. রেজাউর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কাজী মো. বোরহান উদ্দিন, মো. খায়রুল বাকের প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মেয়র তাপস দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৯টি এসটিএস চালু করেছেন। নতুন মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে করপোরেশনের মোট ২১টি এসটিএস ছিল। প্রতিটি ওয়ার্ডের একটি করে এসটিএস নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন শেখ ফজলে নূর তাপস।