Thank you for trying Sticky AMP!!

ছবিতে জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী

>বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় শুরু হয়েছে ২৩ তম জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী। এবার প্রদর্শনীতে অংশ নেওয়ার জন্য ৮৫০ জন শিল্পী আবেদন করেছিলেন। বাছাইয়ের পর ৩১০ জন শিল্পীর মোট ৩২২টি শিল্পকর্ম প্রদর্শনীতে স্থান পায়। এর মধ্যে ১৫৯টি চিত্রকলা, ৪৫টি ভাস্কর্য, ৫০ টি ছাপচিত্র, ১৭টি কারুশিল্প, ৮টি মৃৎশিল্প, ৩৭টি স্থাপনা ও ভিডিও আর্ট, ৭টি কৃৎকলা (পারফরম্যান্স আর্ট)। গতকাল সোমবার শুরু হওয়া প্রদর্শনী চলবে ২১ জুলাই পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা এবং শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত। ছবিগুলো মঙ্গলবারের।
প্রদর্শিত নানা মাধ্যমের চিত্রকর্ম দেখছেন তরুণ-তরুণী।
ভাস্কর শহিদুজ্জামানের ‘৭১-এর পিরামিড’।
‘আত্মনাথ ১’ শিরোনামে অপু রাজবংশীর একটি ভাস্কর্য।
নিজের করা ‘আমাদের শিলকড়ই গাছের প্রতিদিনের গল্প’ শীর্ষক দৃশ্য শিল্পকর্মের সামনে শিল্পী নিলুফার চামান।
মিশ্র মাধ্যমে গড়া ‘আরব বসন্ত’ শীর্ষক শিল্পকর্ম। শিল্পী: সাইদুল হক।
শিল্পী সহিদ কাজীর ‘সোনালি আঁশ’। ব্যবহৃত হয়েছে অ্যাক্রিলিক, কাঠ ও প্লাস্টিক।
ব্রোঞ্জের তৈরি ‘সীমাবদ্ধতার যন্ত্রণা’। শিল্পী: হাবিবা আখতার।
শিল্পী সুব্রশ দাশের ‘একটি বিশেষ গল্প’।
সাগর চক্রবর্তীর স্থাপনা-শিল্পকর্ম। শিরোনাম—‘শ্রম মর্যাদা’।
ঘুরছে ভনভন লাটিম। শিল্পী মো. আব্দুল মোমেনের ‘লাটিম শৈশব খেলা’।
সাগর দে’র ‘অবচনীয় স্মৃতির মহড়া-৩’ শিরোনামের শিল্পকর্ম দেখছেন একজন।
সামিয়া ইসলামের ব্রোঞ্জ ভাস্কর্য—‘অবদান-১’।
‘উই আর গোইং ফাস্ট!!!’ শিরোনামের স্থাপনা-শিল্পকর্ম। শিল্পী: শারদ দাশ।
ফারজানা ইসলামের ‘মা’। মাধ্যম: অ্যালুমিনিয়াম।