Thank you for trying Sticky AMP!!

ছবিতে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে

৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালে। গত বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হলো বহুল প্রতীক্ষিত এই ঢাকা-মাওয়া-ভাঙা এক্সপ্রেসওয়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এর উদ্বোধন করেন। এই এক্সপ্রেসওয়ের ঢাকা প্রান্ত থেকে ফরিদপুরের ভাঙা পর্যন্ত দূরত্ব ৫৫ কিলোমিটার। এক্সপ্রেসওয়ে ধরে এই দূরত্ব অতিক্রম করতে সাধারণভাবে সময় লাগবে মাত্র ৪২ মিনিট। আর ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার দূরত্বে যেতে সময় লাগবে ২৭ মিনিট। অবশ্য এখনই ঢাকা থেকে সরাসরি ভাঙা পর্যন্ত যাওয়া যাবে না। পদ্মা সেতু হওয়ার পর এই সুফল ভোগ করা যাবে। ১৪ মার্চে তোলা ছবিগুলোতে দেখে নেওয়া যাক ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে
ভাস্কর্যে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙা এক্সপ্রেসওয়ের ম্যাপ।
কেরানীগঞ্জের রাজেন্দ্রপুরে স্থাপন করা হয়েছে পদ্মা সেতুর নকশার আদলে ভাস্কর্য।
এক্সপ্রেসওয়ের সড়ক বিভাজকে লাগানো হয়েছে গাছ।
৪৩৬. ৩৩ মিটার দৈর্ঘ্যের আবদুল্লাহপুর উড়ালসড়ক।
এক্সপ্রেসওয়েতে মুন্সিগঞ্জ সিরাজদিখান এলাকায় ওভারপাস।
ছয় লেনের এই এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন উপলক্ষে সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য ঢাকা-মাওয়া অংশে লাগানো হয়েছিল রঙিন পতাকা।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জ ধলেশ্বরী সেতু।
মহাসড়কে তিন চাকার যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও এক্সপ্রেসওয়েতে চলছে হরদম।
দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ের ঢাকা-মাওয়া সড়কে পথচারী পারাপারে এখনো সুব্যবস্থা নেই। উল্টো পথে চলছে যান। ঝুঁকি নিয়েই পথচারীদের পারাপার করতে হয়। রাজেন্দ্রপুর এলাকার চিত্র।
এখনো চলছে বিভাজকে রং ও সড়কে মার্জিন দেওয়ার কাজ।
সর্বোচ্চ গতিসীমা ৬০ কিলোমিটার।