Thank you for trying Sticky AMP!!

ঠেঙ্গারচরের জরিপ শিগগিরই

চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলা থেকে পশ্চিম দিকে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠা ঠেঙ্গারচরসহ নতুন চরগুলোর জরিপের কাজ শিগগিরই শুরু করা হবে বলে জানান ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গার বোট ক্লাবে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
এ সময় ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ আবদুল আহাদ, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মো. সামসুল আরেফিন, নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরেদৗস, অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ আবু সুফিয়ান, সন্দ্বীপ সীমানা রক্ষা আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক রাজিবুল আহসান, সন্দ্বীপের মগধারা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, সন্দ্বীপের সাংসদ মাহফুজুর রহমানসহ সরকারের একটি প্রতিনিধিদল গতকাল ঠেঙ্গারচর পরিদর্শনে যাওয়ার কথা ছিল। পতেঙ্গা বোট ক্লাব থেকে কোস্টগার্ডের জাহাজে গতকাল সকালে যাত্রা শুরু করেন প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। কিন্তু সাগর প্রচণ্ড উত্তাল থাকায় যাত্রা শুরুর ১৫ মিনিট পর আবার ফেরত আসেন তাঁরা।
পরে বোট ক্লাবে সাংবাদিকদের ভূমি প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবার যেতে না পারলেও শিগগিরই ঠেঙ্গারচর পরিদর্শন করতে আবার যাবেন তিনি।
সন্দ্বীপের সাংসদ মাহফুজুর রহমান দাবি করেন, ঠেঙ্গারচর সন্দ্বীপেরই অংশ। সন্দ্বীপ থেকে ঠেঙ্গারচরের দূরত্ব দুই মাইলের মতো। নোয়াখালীর হাতিয়া থেকে ১৮-২০ মাইল। জরিপ করার পর এটি সন্দ্বীপের অংশ হিসেবে চিহ্নিত হবে বলে তিনি আশা করেন।
ঠেঙ্গারচরসহ সন্দ্বীপের পশ্চিমে জেগে ওঠা চরগুলো সন্দ্বীপের অংশ দাবি করে আন্দোলন করে আসছেন সন্দ্বীপের বাসিন্দারা। এ জন্য সীমানাবিরোধ নিষ্পত্তির দাবি তুলেছেন তাঁরা।