Thank you for trying Sticky AMP!!

ঢাবি ক্যাম্পাসে মুসা খানের সমাধি ও মসজিদ

>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলের পশ্চিম পাশে দুর্যোগ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিভাগ প্রাঙ্গণের সাদামাটা সমাধিটি দেখে বোঝার উপায় নেই এখানেই চিরনিদ্রায় শায়িত মসনদ-ই-আলা ঈশা খানের ছেলে মুসা খান। পিতার মৃত্যুর পর মুসা খান ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দে সোনারগাঁয়ের মসনদের অধিকারী হন। তিনিও পিতার মতো মোগল সাম্রাজ্যবিরোধী নীতি অবলম্বন করেন এবং অন্য ভূঁইয়াদের সঙ্গে নিয়ে মোগলদের সঙ্গে যুদ্ধও করেন। ১৬১১ খ্রিষ্টাব্দে সোনারগাঁয়ের পতন হলে তাঁকে আত্মসমর্পণ করতে হয়। ১৬২৩ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। সমাধির পাশেই রয়েছে মুসা খান মসজিদ। বাংলাপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, মসজিদটি আনুমানিক ১৬৭৯ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মসজিদ ও সমাধিটি দিনদিন জৌলুস হারাচ্ছে। ছবিগুলো শুক্রবারের।
মোগল স্থাপত্য রীতিতে তৈরি মসজিদটি তিন গম্বুজবিশিষ্ট।
মসজিদের মূল ভিতটি ৩ দশমিক ৫ মিটার উঁচু। ভেতের পূর্বদিকটা উন্মুক্ত।
পূর্বদিকের তিনটি খিলান দরজাপথ রয়েছে। মাঝখানেরটি কিছু বড়।
মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা।
ভেতরে পশ্চিম দিকের দেয়ালে মিহরাব।
মসজিদের ভেতরে তিনটি ‘বে’ রয়েছে।
মসজিদের উত্তর-পূর্ব দিকে মুসা খানের সমাধি।