Thank you for trying Sticky AMP!!

নীলুফার মঞ্জুরের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীসহ বিশিষ্টজনদের শোক

নিলুফার মঞ্জুর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সানবিমস স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ নীলুফার মঞ্জুরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় শেখ হাসিনা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এ খবর জানিয়েছে।

এ ছাড়া নীলুফার মঞ্জুরের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে মন্ত্রিসভার সদস্য, বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান। এক শোকবার্তায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, নীলুফার মঞ্জুর দেশে আধুনিক শিক্ষার প্রসার ও শিক্ষাব্যবস্থার গুণগত পরিবর্তনে অনবদ্য অবদান রেখেছেন। শোক প্রকাশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দীন, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক প্রমুখ।

মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) এক শোকবার্তায় মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছে এবং প্রার্থনা করছে, নীলুফার মঞ্জুরের পরিবার যেন এই শোক সামলে উঠতে পারে। তারা করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাসায় চিকিৎসাধীন মঞ্জুর এলাহীর দ্রুত আরোগ্যও কামনা করেছে। উল্লেখ্য, মঞ্জুর এলাহী এমজেএফের চেয়ারপারসন।

এ ছাড়া আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা তোফায়েল আহমেদ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে এর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম, ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক এবং ব্যবসায়ীদের সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) ও ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে গঠিত সংস্থা বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট (বিল্ড) নীলুফার মঞ্জুরের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নীলুফার মঞ্জুর মঙ্গলবার ভোররাতে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) মৃত্যুবরণ করেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তাঁকে ঢাকার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।

শিক্ষাবিদ নীলুফার মঞ্জুর ১৯৭৪ সালে ইংরেজি মাধ্যমের সানবিমস স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সানবিমসের কার্যক্রমের নেতৃত্বে ছিলেন।