Thank you for trying Sticky AMP!!

বিড়ালের ঘরবসতি

নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকার মামুদপুর গ্রামের দেড় বিঘা জমির ওপর দাঁড়িয়ে আছে বাড়িটি। বাড়ির চেয়ার, টেবিল, বসার ও শোয়ার ঘরের বিছানা—সবখানেই বিড়ালের অবাধ বিচরণ। বাড়িতে ঢুকলেই দেখা যাবে কোনো বিড়াল জানালার গ্রিলে বসে রোদ পোহাচ্ছে, কোনোটি ঘুমাচ্ছে, আবার কোনোটি আড়মোড়া ভাঙছে। বারান্দার দোলনায় দোল খেতেও দেখা যাবে কোনো বিড়ালকে। বাড়ির মালিক দীপান্বিতা রিদি এ বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছেন অর্ধশতাধিক বিড়ালকে। ২০১৪ সাল থেকে আঘাতপ্রাপ্ত এবং হারিয়ে যাওয়া বিড়াল ও কুকুরের আশ্রয়স্থল হিসেবে বাড়িটি নিবন্ধিত। আশ্রয়কেন্দ্রের নাম ‘এএলবি অ্যানিমেল শেলটার’। গত মঙ্গলবারের ছবি।

আহত ও হারিয়ে যাওয়া বিড়ালগুলো এখানে নিশ্চিন্তে বসবাস করে। পাচ্ছে খাবার ও যত্নআত্তি।

‘বিড়াল-বাড়ি’র বিড়ালগুলো মানুষ দেখলে এখন ভয় পায় না।

বাড়িজুড়ে বিড়াল আর বিড়াল। যেন বিড়ালের রাজত্ব।

নির্মমতার শিকার বা অন্য কোনোভাবে আহত এবং হারিয়ে যাওয়া বিড়ালগুলোকে নিয়ে আসা হয় এখানে।

বিড়ালের উৎপাত বেশ উপভোগই করেন বাড়ির মালিক দীপান্বিতা রিদি।

বাড়িতে সারা দিন মিউ মিউ ডাক।