Thank you for trying Sticky AMP!!

শিক্ষক লতিফের অবস্থা স্থিতিশীল

ঝালকাঠি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুলতান হোসেন খানকে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে হামলায় আহত ব্যবসায়ী ও স্কুলশিক্ষক লতিফ মিয়াসহ চারজনকে জখম করার ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি। তাঁদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।
অপরদিকে উপজেলা চেয়ারম্যানকে হত্যার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে সুলতান হোসেন সংবাদ সম্মেলন করেছেন। একই দাবিতে কীর্ত্তিপাশা বাজারে ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে গতকাল দিনব্যাপী ধর্মঘট পালন করা হয়।
ঝালকাঠি সদরে সংবাদ সম্মেলনে সুলতান হোসেন খান লিখিত বক্তব্যে বলেন, তাঁকে জড়িয়ে গত বুধবার দৈনিক যুগান্তর, প্রথম আলোসহ কয়েকটি পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ সংবাদকে তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগটি ঝালকাঠি থানার পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। সত্যতা পেলে নিয়মিত মামলা হবে। সুলতান হোসেনের বক্তব্য শেষে আহত লতিফ মাস্টার ও জনৈক ব্যক্তির সঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যানকে হত্যার ষড়যন্ত্রের ধারণ করা কথোপকথন সাউন্ডবক্সের মাধ্যমে শোনানো হয়।
এদিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আ. লতিফ মাস্টার ও ব্যবসায়ী উত্তম দাসের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে। বিশেষজ্ঞ বাবুল সাহার তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছে জানিয়ে লতিফ মাস্টার বলেন, ‘আমার বাড়িতে লোক পাঠিয়ে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি সুস্থ হয়ে মামলা করব।’
বৃহস্পতিবার ঝালকাঠি কীর্ত্তিপাশার মোড়ের পার্শ্ববর্তী পুলিশ বক্স ও কীর্ত্তিপাশা বাজারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লতিফ এবং তেল ব্যবসায়ী উত্তম দাসসহ চারজনকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়।