মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ছাত্রদলের ৩ কর্মী
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করার আশঙ্কায় আজ মঙ্গলবার দুপুরে ছাত্রদলের তিন কর্মীকে আটক করে প্রক্টর দপ্তর। পরে তাঁদের সতর্ক করে এবং নজরদারিতে রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়।
প্রক্টর দপ্তরের দাবি ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা করার প্রমাণ থাকায় তাঁদের আটক করা হয়। তবে শাখা ছাত্রদল অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর ভাষ্য, গতকাল সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটিং সোসাইটির আন্তবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানে উপাচার্য মীজানুর রহমানের একটি মন্তব্যের প্রতিবাদে আজ ক্যাম্পাসে মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। তাই আজ সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে কর্তৃপক্ষ। ক্যাম্পাসে ও গ্রন্থাগারে পরিচয়পত্র দেখে শিক্ষার্থীদের প্রবেশ করানো হয়।
দুপুরের দিকে ক্যাম্পাসের ভেতর থেকে ছাত্রদলের তিন কর্মীকে আটক করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মোস্তফা কামাল বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করতে পারে, এমন একাধিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাই তাঁদের আটক করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজন সাবেক ও একজন বর্তমান শিক্ষার্থী। পরে তাঁদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে প্রাথমিকভাবে সতর্ক করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবক ও স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
শাখা ছাত্রদলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের ছেলেরা কিছুই করেনি। তাঁদের শুধু শুধু ক্যাম্পাসে আটক করা হয়েছিল।’
আরও পড়ুন
-
ইরানের প্রেসিডেন্টের খোঁজে চলছে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান
-
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার পর ইরানের প্রেসিডেন্ট–পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না
-
মিরপুরে দিনভর বিক্ষোভ, পুলিশ বক্সে আগুন
-
হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে নিখোঁজ ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দোল্লাহিয়ানকে নিয়ে আলোচনা
-
বিধ্বস্ত হওয়ার আগে ইরানের হেলিকপ্টারটির কিছু ছবি