Thank you for trying Sticky AMP!!

শিল্পকর্মে নারী-শিশু নিগ্রহের চিত্র

>দেয়ালে ছোট-বড় ফ্রেম এবং নারীর পোশাক প্রদর্শনে ব্যবহৃত দুটি হাফ-বডি ম্যানি কুইন। সেগুলোর গায় বিভিন্ন পত্রপত্রিকার টুকরো অংশ। নানা পণ্যের বিজ্ঞাপন, কিন্তু পণ্যের পরিবর্তে প্রাধান্য পেয়েছে নারীর শরীর। সব বিজ্ঞান একসূত্রে গাঁথা—আবেদনময়ী নারীর শরীর। বিজ্ঞাপনচিত্রে নারীর শরীরের এই অপব্যবহারের বিরুদ্ধে ‘দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক শিল্পকর্মের মাধ্যমে কথা বলেছেন এক শিল্পী। এমন আরও বেশ কয়েকটি শিল্পকর্ম স্থান পেয়েছে ২৩ তম জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে। নারীর প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি, নারীর যন্ত্রণা, সীমাবদ্ধতা এবং শিশু ধর্ষণের মতো সমসাময়িক বিষয়ও উঠে এসেছে এই প্রদর্শনীতে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় ২১ জুলাই পর্যন্ত চলবে প্রদর্শনী। ছবিগুলো রোববারের।
শিল্পী রাজিব কুমার রায়ের এই দৃশ্য শিল্পকর্মের শিরোনাম ‘বিপন্ন গৌরি’। তাঁর এই শিল্পকর্মে শিশু ধর্ষণের বিষয়টি প্রকটভাবে উঠে এসেছে।
‘বিপন্ন গৌরি’ শিল্পকর্মে ধর্ষণের শিকার শিশুর প্রতীকী উপস্থাপন।
শিল্পী নূর মুনজেরীন রিমঝিমের ‘নারী ও সমাজ’ শীর্ষক চিত্রকর্ম। নারীর দিকে হায়নার লোলুপ চোখ।
পণ্যের বিজ্ঞাপনে নারীর শরীরের ব্যবহার নিয়ে নিজের ভাবনা তুলে ধরেছেন মো. নাঈমুজ্জামান ভূইয়া। শিরোনাম: ‘দৃষ্টিভঙ্গি’।
শিল্পী কপিল চন্দ্র রায়ের ‘ওমেন সারাউন্ডিং-২’ শীর্ষক মন্টাজ চিত্রকর্ম।
নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে থাকতে হয় নারীকে। সেই ‘সীমাবদ্ধতার যন্ত্রণা’ই ধারণ করছে শিল্পী হাবিবা আখতার পাপিয়ার এই শিল্পকর্ম।
শিল্পী তাসলিমা আকতার বাঁধনের ‘নারীত্বের সাথে খেলা-৭’ শীর্ষক শিল্পকর্ম।