মাদক ব্যবসা ও সেবন বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে: আ.লীগের প্রার্থী এনামুল হক

এনামুল হক: ১৯৯৯ সালে এই পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম ১০ বছর নাগরিক সুবিধা বলতে কিছুই হয়নি। আমি দায়িত্ব পাওয়ার পর গোছানোর চেষ্টা করেছি। দ্বিতীয় শ্রেণি ও জনসংখ্যা বিবেচনায় বরাদ্দ কম পাওয়া যায়। এই পৌরসভা একেবারেই গ্রাম ছিল, সেটা উন্নয়নের চেষ্টা চলছে।

এনামুল হক: আগেই বলেছি, এটা গ্রামের মতো ছিল। তারপরও পাকা সড়ক,নালা নির্মাণ করা হয়েছে।

এনামুল হক: এটা সত্য পৌরসভার কোনো এলাকার বাড়িতে পানির লাইন নেই। একটা বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের পরই ওই প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।

এনামুল হক: কোনো ভোটার বা নাগরিক কেউই আমাকে তেমন কিছু করার কথা বলেনি। তারা জানেই আমি কাজপাগল মানুষ। মেয়র নির্বাচিত হলে পৌর এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাব।

এনামুল হক: পৌরসভার তত্ত্বাবধানে একটা পার্ক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়নি। পুনরায় আবার পার্ক করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এনামুল হক: বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হয়েছে।

এনামুল হক: তাঁদের তো কোনো কর্মী নেই। হুমকি ও বাধা দেওয়ার অভিযোগ সত্য নয়।

এনামুল হক: বাস্তব কথা, কিছু কিছু কাজ ঠিকাদারেরা করতে আগ্রহ দেখান না। তখন আমি বা আমার বন্ধুকে দিয়ে করালে কথা ওঠে মেয়র নিজেই সব করছেন।

এনামুল হক: মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসা বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।

এনামুল হক: এটা এ রকম না। ভোটাররা কেউ যদি সাহস করে ও প্রকাশ্যে ভোট দিতে চান, আপনি কি তাঁর অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারেন। আইন তো এ রকম না যে ভেতরেই (গোপন কক্ষে) দিতে হবে। ভেতরে ভোট দিতে হয় নিরাপত্তার জন্য। কেউ যদি সামনে দেন, তাহলে বাধার কি থাকতে পারে। আমি এ কথাটি হয়তো বলেছি। ভোটার যদি নিজেই সামনেই সিল মারেন, তাহলে আমার কিছু বলার নাই।