Thank you for trying Sticky AMP!!

সুষম উন্নয়ন চাই

>বিদায়ী ২০১৯–এর শুরুটা ভালো ছিল, শেষটা তেমন ভালো হলো না। শুরুতে ছিল অনেক প্রতিশ্রুতি, শেষটা ছিল অনেক ক্ষেত্রেই আশাভঙ্গের। কারণ, চাপের মুখে আছে অর্থনীতি। অর্থনীতির সঙ্গে যাঁরা নানাভাবে সম্পর্কিত, তাঁরা কীভাবে দেখছেন দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে। কেমন গেল বিদায়ী বছরটি। অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলো কী কী। তাহলে নতুন বছরে যাচ্ছি কী নিয়ে, প্রত্যাশাগুলো কী। ঠিক এই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল দেশের বিশিষ্ট কয়েকজন অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী নেতা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে। তাঁরা অর্থনীতির মূল্যায়ন যেমন করেছেন, তেমনি বলেছেন কী তাঁরা চান, কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে অর্থনীতি।
এ টি এম শোয়েব

কেমন গেল
সব মিলিয়ে বছরটি ভালোই কেটেছে। বছর শেষে সিলেট মহানগরীর উন্নয়নে সরকারের ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে, যা এক বড় প্রাপ্তি। শহরে গণপরিবহনব্যবস্থায় নগর এক্সপ্রেস চালু হয়েছে। তবে রেল দুর্ঘটনা উদ্বেগের কারণ ছিল। পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি মানুষকে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছে। 

চ্যালেঞ্জ
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সিলেটের ক্ষেত্রে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি না হওয়া আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিনিয়োগ, বিশেষ করে সিলেটে প্রবাসীদের বিনিয়োগের প্রত্যাশিত পরিবেশ দরকার।

তিন প্রত্যাশা
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ চাই। আশার কথা, সরকার এ বিষয়টি নিশ্চিত করছে। রাজনৈতিক সহনশীলতা ও সুষম উন্নয়ন, দুটো বিষয় প্রত্যাশিত। আর পর্যটননগরী হিসেবে সিলেটের উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।

এ টি এম শোয়েব
সভাপতি, সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি