বিদেশি ঋণ ছাড়ে উদ্যোগী হতে হবে
আমরা গত অর্থবছরে বিদেশি সহায়তা বেশি ছাড় করেছি। এখন যেহেতু দেশের লেনদেনের ভারসাম্যে (বিওপি) বড় ধরনের চাপ আছে, তাই পাইপলাইনে থাকা স্বল্প সুদের প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলার বিদেশি সহায়তা ছাড়ে আরও বেশি উদ্যোগী হতে হবে। এই বিপুল অর্থ বাংলাদেশকে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দাতারা।
বিজ্ঞাপন
তাহলে আমরা কেন নিতে পারছি না? যেসব মন্ত্রণালয় দাতাদের টাকায় প্রকল্প বাস্তবায়ন করে, তাদের মধ্যে এই ধরনের অর্থ ব্যবহারে ঢিলেমি আছে। কারণ, প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ আছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সংস্কার করতে চান না তাঁরা। এ জন্য সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন হয় না এবং খরচ বেড়ে যায়। এ ছাড়া দাতারা বিভিন্ন সময়ে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে।
সেলিম রায়হান, নির্বাহী পরিচালক, সানেম
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন
-
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত হওয়ার ঝুঁকি নিয়েই বিক্ষোভে বিদেশি শিক্ষার্থীরা
-
কালশী মোড়ে পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া
-
সৌদিফেরত প্রবাসীর কাছ থেকে সোনা ছিনতাইকালে এসআইকে ধরল জনতা
-
তাঁরা বিদেশে বসে ‘বোতাম টেপেন’, আর ঘটনা ঘটে ঢাকায়
-
আনোয়ারায় ভোট ছাপিয়ে সাবেক ও বর্তমান দুই মন্ত্রীর লড়াই