Thank you for trying Sticky AMP!!

যে কারণে 'বাংলাদেশ প্যানারোমা'

হালদা ছবির দৃশ্যে মোশাররফ করিম ও তিশা
ছিটকিনি ছবির দৃশ্যে রুনা খান

গত দুবারের উৎসবে বন্ধ ছিল বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগটি। কারণ বাংলাদেশি ছবির সংকট। এ বছর নতুন করে বিভাগটি আবার যোগ করা হয়েছে উৎসবে। উৎসব পরিচালক ও রেইনবো ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি আহমেদ মুজতবা জামাল বলেন, ‘এই বিভাগ আগে ছিল। তবে পর্যাপ্ত ছবি না পাওয়ার কারণে শেষ দুটি উৎসবে বিভাগটি যোগ করা হয়নি। পরে দেখলাম, এশিয়ান চলচ্চিত্র বিভাগে সব বিদেশি নির্মাতার ছবি পুরস্কার পাচ্ছে। তখন নিজের কাছে খারাপ লাগত। মনে হতো, আমাদের ছবিগুলোর সঠিক মূল্যায়ন হচ্ছে না। কারণ বিদেশি ছবির সঙ্গে প্রতিযোগিতাটা অনেক সময় আমাদের ছবির জন্য কঠিন।’

সত্তা ছবির দৃশ্যে পাওলি দাম

বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে অংশ নেওয়া ১০ ছবির মধ্য থেকে কমপক্ষে দুটি ছবি জিতবে সেরার পুরস্কার। এ বিভাগের সেরা ছবি বাছাইয়ের জন্য তিনজন জুরির একটি দল গঠন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন থাকবেন বাংলাদেশি, অন্য দুজন ভিনদেশি। তাঁদের বিবেচনার ভিত্তিতেই বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে সেরা চলচ্চিত্র ও সেরা পরিচালকের পুরস্কার দেওয়া হবে।

এ বছর ছবি বাছাইপ্রক্রিয়া সম্পর্কে উৎসব পরিচালক বলেন, ‘বাছাইয়ের প্রক্রিয়াটা আমরা নিজেরাই করেছি। অনেকে আমাদের সঙ্গে নিজ নিজ ছবি নিয়ে যোগাযোগ করেছেন।’

বাংলাদেশ প্যানারোমায় ছবি নির্বাচিত হওয়ার পর ছিটকিনি ছবির পরিচালক সাজেদুল আউয়াল বলেন, ‘বিশ্বের সেরা চলচ্চিত্রের সঙ্গে আমাদের ছবিগুলো দেখানো হবে, এটা আমাদের জন্য অবশ্যই আনন্দের সংবাদ।’