Thank you for trying Sticky AMP!!

আইএমডিবির শীর্ষ পাঁচ সিনেমা

‘দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন’ ছবির পোস্টার

ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজ (আইএমডিবি) বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন চলচ্চিত্রের তথ্যভান্ডার। আইএমডিবিতে রয়েছে মুক্তি পাওয়া কয়েক লাখ ছবির খুঁটিনাটি তথ্য। এই ডেটাবেইসে ২৫০টি চলচ্চিত্রের একটি তালিকা আছে। এই তালিকাকে বলা হয় সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া সিনেমার তালিকা। অনেক চলচ্চিত্র বিশ্লেষক এই ছবিগুলোকে বিশ্বের সেরা ছবি হিসেবেও বিবেচনা করেন। ঘরে বসে দেখতে পারেন আইএমডিবি ব্যবহারকারীদের ভোটে সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া সেরা ৫টি ছবি। গত জানুয়ারি মাস পর্যন্ত আইএমডিবি নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৮৩ মিলিয়নের বেশি।

আইএমডিবি তালিকায় এক নম্বরে থাকা ছবির নাম ‘দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন’। গত ১২ বছর ধরে আইএমডিবির তালিকায় সেরা অবস্থান ধরে রেখেছে এই ছবি। বিখ্যাত এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন ফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট।

‘দ্য গডফাদার’ ছবির পোস্টার

গল্পে দেখা যাবে পরকীয়ার লিপ্ত স্ত্রীকে খুন করার পরিকল্পনা করে অ্যান্ডি। হঠাৎ রাতে খুন হন তাঁর স্ত্রী এবং তাঁর প্রেমিক। ১৯৯৪ সালে মুক্তি পাওয়া এ ছবিতে অভিনয় করেছেন টিম রবিন্স, মরগান ফ্রিম্যান প্রমুখ।

মাফিয়াজগত নিয়ে এখন পর্যন্ত সেরা ছবি বলা হয় ‘দ্য গডফাদার’কে। ইতালির সিসিলি থেকে আসা সাধারণ একজন ভিটো কার্লিয়নি ভাগ্যক্রমে হয়ে যায় আমেরিকার অন্ধকার জগতের ডন। ১৯৭২ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবিটি তিনটি বিভাগে অস্কার জিতে নেয়। মারিয়ো পুজোর বিখ্যাত উপন্যাস দ্য গডফাদার অবলম্বনে ছবিটি নির্মিত।

‘টুয়েলভ অ্যাঙরি ম্যান’ ছবির পোস্টার

‘দ্য গডফাদার’ ছবির ধারাবাহিকতায় ১৯৭৪ সালে মুক্তি পায় ‘দ্য গডফাদার টু’। মাফিয়া জগতে বাবার রেখে যাওয়া আধিপত্য ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া হয় কার্লিয়নি। মাইকেল কর্লিয়নি চরিত্রে অভিনয় করেন আল পাচিনো।

নির্মাতা ক্রিস্টোফার নোলানের ‘ডার্ক নাইট’ ট্রিলজির দ্বিতীয় ছবি ‘দ্য ডার্ক নাইট’। ‘ব্যাটম্যান বিগিনস’ ছবির শেষে নির্মাতা ইঙ্গিত দেন, পরের ছবিতে ভিলেন হিসেবে আসবে জোকার। ২০০৮ সালে মুক্তি পায় ‘দ্য ডার্ক নাইট’ ছবিটি। অভিনয় করেন ক্রিশ্চিয়ান বেল। জোকার চরিত্র দিয়েই বাজিমাত করেন অভিনেতা হিথ লেজার।

‘দ্য ডার্ক নাইট’ ছবির পোস্টার

বিবেককে জাগ্রত করার ছবি ‘টুয়েলভ অ্যাঙরি ম্যান’। একটি কক্ষের ভেতর শ্বাসরুদ্ধকর এক নাটকীয়তার জন্য বিখ্যাত এই ছবিটি। এক তরুণ নিজের বাবাকে হত্যা করে। সেটা যুক্তিসংগতভাবে সত্য কি না, তা নিয়েই ১২ জন বিচারক একটি কক্ষে একত্রিত হন। ১৯৫৭ সালে মুক্তি পায় ছবিটি। অভিনয় করেন হেনরি ফন্ডা, লি জে কব, জন ফিডলার, মারটিন বলসাম প্রমুখ।