Thank you for trying Sticky AMP!!

উৎসবে লোক সাংস্কৃতিক পরিবেশনা সংগীত, নৃত্য উপভোগ করেন আগত পিঠাপ্রেমী ও দর্শকেরা

পিঠা উৎসবে নাচ-গানের বর্ণিল সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

‘মাছে–ভাতে বাঙালি, ঐতিহ্যমণ্ডিত পিঠাপুলি রন্ধন আর পিঠার বাহারে শিল্পী আছে ঘরে ঘরে’ প্রতিপাদ্যে রাজধানীতে চলছে পিঠা উৎসব। শীতের সন্ধ্যায় গরম গরম ধোঁয়া ওঠা পিঠার সঙ্গে শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে চলমান এ উৎসবে লোক সাংস্কৃতিক পরিবেশনা সংগীত, নৃত্য উপভোগ করেন আগত পিঠাপ্রেমী ও দর্শকেরা।
আজ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার শুরুতেই ছিল সমবেত নৃত্য ‘পৌষ তোদের ডাক দিয়েছে’ পরিবেশন করে নৃত্যছন্দ। এরপর ‘বাউল’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন কাজী মাহতাব। হাসন রাজার ‘লোকে বলে বলেরে’ শোনান তাহফীম যুনাইরা আনশী।

সমবেত নৃত্য পরিবেশনা

উপমা আক্তার পরিবেশন করেন বাউল শংকর দাসের গান ‘আমি খাজা বাবার দেওয়ানা’, নারায়ণ চন্দ্র শীল পরিবেশন করেন রমেশ শীলের গান ‘মাঝি ত্রিবেনীর দেশে’ এবং স্বরলিপি পরিবেশন করেন দুর্বিন শাহর গান ‘নির্জন যমুনার কূলে’।

উৎসবে একক পরিবেশনা

অনুষ্ঠানে সমবেত নৃত্য ‘কল কল ছল ছল’ পরিবেশন করে নাঈম খান ডান্স কোম্পানি। ‘দিল না দিল না নিল মন’ পরিবেশন করেন আফসানা হক; ‘যে জন প্রেমের ভাব জানে না’ পরিবেশন করেন ঝিলিক; ‘আজ পাশা খেলব রে শ্যাম’ পরিবেশন করেন সজীব। অনুষ্ঠানে সমবেত নৃত্য ‘কনক চাপা ধান’ পরিবেশন করে নৃত্যছন্দ নৃত্যদল।

একক পরিবেশনা

চট্টগ্রামের আঞ্চলিক গান ‘রসের হতা খই খই’ পরিবেশন করেন আলমিনা আক্তার; দ্বীজ দাসের গান ‘তুমি শোনো বা না শোনো’ পরিবেশন করেন হীরক সরদার; ডলি মণ্ডল পরিবেশন করেন ‘ধৈন্য আশেকী জনায়’ এবং বিমান চন্দ্র বিশ্বাস পরিবেশন করেন পরান ফকিরের গান ‘তুমি কোনবা দেশে’। ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে এ উৎসব।