Thank you for trying Sticky AMP!!

ফোর-জির প্রভাব যেমন হতে পারে

১. ফোর-জি চালু হলেও ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে প্রশ্ন ফাঁস থামানো যাবে বলে মনে হয় না। বরং ইন্টারনেটের গতি যদি একটু হলেও বাড়ে, তাতে প্রশ্ন ফাঁস হতে পারে আগের চেয়েও দ্রুতগতিতে।

২. মানুষ পরবর্তী প্রজন্মের ওপর সব সময় বিরক্ত থাকে। নতুন প্রজন্মকে গালি দেওয়ার জন্যও এই ‘ফোর-জি’ শব্দটি ব্যবহৃত হতে পারে। নবীন কারও ওপর বিরক্ত হয়ে কেউ বলতেই পারে, ‘এই ফোর-জি যুগের ছেলেমেয়েরা কোনো কাজের না।’

৩. ফোর-জি উপযোগী স্মার্টফোনের সংখ্যা দেশে খুব কম। ফোর-জি চালু হওয়ার পর এসব স্মার্টফোনের মালিকদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে। বন্ধুদের মধ্যে তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হবেন। চাইলে তাঁরা স্মার্টফোনগুলো কিছু সময়ের জন্য ভাড়া দিয়ে ফোর-জি ব্যবহারের খরচও তুলে ফেলতে পারবেন।

৪. ফোর-জি চালু হয়েছে। থ্রি-জির মতোই ‘ব্যর্থ’ তকমাটি লেগে যাবে এর গায়ে। তবে সাধারণ মানুষকে এর পেছনে ঠিকই অনেক টাকাপয়সা ব্যয় করতে হবে। কিছুদিন বাদেই অপারেটররা নিয়ে আসবে ফাইভ-জি। সে সময় হয়তো ‘ফাইভ-জির প্রভাব যেমন হতে পারে’ শিরোনামে রস+আলোতে আরেকটি লেখা ছাপা হবে।