Thank you for trying Sticky AMP!!

মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের ‘ডেয়ার টু লিপ’, হবে প্রত্যাশাপূরণ

মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯’ শিরিন আক্তার শিলা

‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯’ শিরিন আক্তার শিলা। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন বিষয়ে আগ্রহ ছিল শিরিনের। পরে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে পদচারণা শিরিনের। জানাবো শিরিনের সাফল্যের গল্প, সাফল্যের পথে মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের ‘ডেয়ার টু লিপ’।

শিরিন বলেন, ‘শৈশব থেকেই আমার ভিন্নধর্মী বিষয়ের প্রতি ঝোঁক ছিল। আমি স্কুলে নাচ, গান, সাঁতারসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতাম। এ বিষয়গুলো আমি খুব ভালো পারতাম, তা কিন্তু না। তবে আমি এসব প্রতিযোগিতায় প্রথম হওয়ার জন্য অংশ নিতাম। কখনো সফল হতাম, কখনো ব্যর্থ। ব্যর্থ হলে আবার অংশ নিতাম। কিন্তু কখনো হাল ছাড়তাম না। এ হার না মানা মানসিকতাই আমাকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করেছে, যা আমার পরবর্তী জীবনে কাজে লেগেছে।’

‘শৈশব থেকেই আমার ভিন্নধর্মী বিষয়ের প্রতি ঝোঁক ছিল। আমি স্কুলে নাচ, গান, সাঁতারসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতাম। এ বিষয়গুলো আমি খুব ভালো পারতাম, তা কিন্তু না। তবে আমি এসব প্রতিযোগিতায় প্রথম হওয়ার জন্য অংশ নিতাম। কখনো সফল হতাম, কখনো ব্যর্থ। ব্যর্থ হলে আবার অংশ নিতাম। কিন্তু কখনো হাল ছাড়তাম না। এ হার না মানা মানসিকতাই আমাকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করেছে, যা আমার পরবর্তী জীবনে কাজে লেগেছে।’
শিরিন আক্তার শিলা, মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯

শিরিন আরও জানান সময়ের সাথে তাঁর ক্যারিয়ার পরিকল্পনায় পরিবর্তন আসে। তিনি ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। গত বছর মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের মুকুট জিতে নেন। কিন্তু পথচলা সহজ ছিল না শিরিনের। বললেন, ‘প্রথম দিকে পরিবারের কাছ থেকে আমার ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। এর সঙ্গে অর্থনৈতিক বিষয়টিও জড়িত ছিল। তবে নিজের ওপর অগাধ বিশ্বাস, বন্ধুদের ও পরবর্তীতে পরিবারের সহযোগিতায় আমি আমার প্রাথমিক লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হই। এ ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে এসে আমাকে ইন্ডাস্ট্রি বিষয়ক বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হয়। চ্যালেঞ্জ উত্তরণে আমাকে বিশেষভাবে সাহায্য করেছেন, আজরা মাহমুদ। আপু আমাকে অনেক সাহায্য করেছেন।’

শিরিনের মতে, প্রতিভাবান তরুণরাও সমাজে নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন কিন্তু লক্ষ্য অর্জনের পথে অটুট মনোবল যাদের রয়েছে, তাদের কাছেই সাফল্য এসে ধরা দেয়। যারা নিজেদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন তাদেরকে টেক-ট্রেন্ডসেটার ব্র্যান্ড রিয়েলমি ‘প্রত্যাশাপূরণ’ ক্যাম্পেইন সহায়তা করবে।


রিয়েলমির ‘প্রত্যাশাপূরণ’ ক্যাম্পেইন সম্পর্কে শিরিন বলেন, ‘তরুণরা করছে আগামীদিনের ট্রেন্ডসেট। রিয়েলমি স্বপ্নবাজ তরুণদের পাশে দাড়াচ্ছে এটা আসলেই প্রশংসনীয়। আমি নিজের স্বপ্ন জয়ের পথে কাজ করে যাচ্ছি। যাদের নিজেদের স্বপ্ন জয়ের সাহস রয়েছে, রয়েছে ইচ্ছা, আশা করি রিয়েলমির ‘প্রত্যাশাপূরণ’ ক্যাম্পেইন তাদের বন্ধুর পথটা কিছুটা হলেও মসৃণ করতে সাহায্য করবে।’

রিয়েলমির প্রত্যাশাপূরণ ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণের জন্য আগ্রহীদের এ লিংকে: http://bit.ly/realme_ProtyashaPuron_2020 ক্লিক করে ফরম পূরণ করতে হবে। ফরম পূরণ করা যাবে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০; রাত ১১:৫৯ পর্যন্ত। প্রাপ্ত আবেদন থেকে একজনের স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে বাস্তবিকতা বিবেচনায় এককালীন আর্থিক কিংবা কারিগরি কিংবা উভয় প্রকার সহযোগিতা প্রদান করতে পারে রিয়েলমি।

২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে যাত্রা শুরু করে রিয়েলমি। কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ মার্কেট মনিটর সার্ভিসের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশে রিয়েলমি স্মার্টফোনে ৬ শতাংশ মার্কেট শেয়ার দখল করে নিয়েছে, গেল প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০০০ শতাংশ। বাংলাদেশে রিয়েলমি চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে যাত্রা শুরুর পর রিয়েলমি কমিউনিটিতে যুক্ত হয়েছে ৭৫ হাজারেরও বেশি তরুণ।